১০ মিনিটেই চুল সুন্দর করার উপায় - চুল ঘন করার তেলের নাম

১০ মিনিটেই চুল সুন্দর করার উপায় আসুন জেনে নিন । আমরা বিভিন্ন সময়ে চুলের জন্য অনেক চিন্তিত থাকি পার্লারে অনেক টাকা খরচ করি। চুলের জন্য চুল ঘন করার তেলের নাম আসুন খুব সহজে কিভাবে চুল সুন্দর করবো জানি।

চুল ঘন করার তেলের নাম
প্রিয় পাঠক আপনারা হয়তো জানেন না চুল কিভাবে সুন্দর রাখা যায়। বা আপনারা অনেক কেমিক্যাল ইউজ করে থাকেন চুলের জন্য যেটি চুলের জন্য খুবই ক্ষতিকারক । আসুন আজকে আপনাদের সাথে আমি আলোচনা করব চুল কিভাবে সুন্দর করবেন।

পোস্ট সুচিপত্র ১০ মিনিটেই চুল সুন্দর করার উপায় - চুল ঘন করার তেলের নাম

১০ মিনিটেই চুল সুন্দর করার উপায়

১০ মিনিটেই চুল সুন্দর করার কিছু সহজ উপায় নিম্নরূপ চুল একটু ভালভাবে আঁচড়ে ফেলুন। এতে চুলের টানাপোড়েনটা কমে আসবে। চুলের গোড়ায় একটু হেয়ার সিরাম বা হেয়ার অয়েল লাগিয়ে নিন। এতে চুল মসৃণ এবং চকচকে দেখাবে। চুলগুলোকে আঙ্গুলের সাহায্যে সামনে ও পিছনে ভাগ করে নিন। এভাবে একটা সুন্দর করে তৈরি করতে হবে । 


চুলের পিছনের অংশটুকু একটু আলতোভাবে বেঁধে ফেলুন। এতে চুলগুলো সামনে এসে পড়বে। চুলের সামনের অংশটুকু আবার আলতোভাবে তুলে ধরুন এবং হালকা করে ঝাঁকুনি দিন। এতে চুল নৈসর্গিক ভাবে বেঁকে যাবে। শেষ করে চুলে একটু  স্প্রে বা হেয়ারস্প্রে ছিটিয়ে দিন। এতে চুলগুলো আরও চকচকে দেখাবে এবং দিনভর গুছিয়ে থাকবে। এইভাবে খুব সহজেই 10 মিনিটেরও কম সময়ে আপনার চুলকে সুন্দর করে তোলা যাবে। চুলের লম্বা-খাটো অনুযায়ী এই পদ্ধতিগুলোকে কিছুটা পরিবর্তন করতে পারেন।

১০ টি চুল সুন্দর করা তেলের নাম

চুল সুন্দর করার জন্য বহু প্রাকৃতিক তেল ব্যবহার করা হয়। নিম্নে 10টি জনপ্রিয় তেলের নাম দেওয়া এই তেলগুলো চুলকে পুষ্টি যোগায়, চুলের গোড়ায় রক্তসঞ্চালন বাড়ায়, চুলকে শক্ত ও উজ্জ্বল করে। এছাড়াও চুল পড়া রোধ করে এবং নতুন চুল গজানোর হার বাড়িয়ে দেয়।

বেলিফুল তেল

কোকোনাট তেল

অলিভ তেল

জয়তুনের তেল

আমলকী তেল 

কেস কিং তেল

কাজু বাদাম তেল

নারিকেল তেল

কেশর তেল

এগুলো ছাড়াও কিছু হার্বাল হেয়ারম্যাস্ক, প্রোটিন প্যাক ও ডিপ কন্ডিশনিং ট্রিটমেন্টও চুলের সুন্দরতা বাড়ানোর জন্য নিয়মিত ব্যবহার করা হয়। তবে প্রাকৃতিক তেলগুলোই বেশি প্রাথমিকতা পায় কারণ এগুলো সহজেই সম্ভব এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম থাকে।

চুল সিল্কি করার উপায়

চুল সিল্কি রাখতে নিম্নলিখিত কিছু টিপস অনুসরণ করতে পারেন চুল সিল্কি করার জন্য । আমরা অনেক কিছু ব্যবহার করে থাকি কিন্তু আমাদের অনেক কিছু ব্যবহারের জন্য চুলের অনেক ক্ষতি হয়ে থাকে। সঠিক জিনিস নির্ধারণ না করতে পারলে চুল ভেঙে পড়বো আসুন কিছু সঠিক নিয়ম জেনে নেই।

  • শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ভালো মানের শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করুন যা চুলের জন্য উপযোগী। এর ফলে চুল নরম ও সিল্কি হবে।
  • চুল শুকানোর পদ্ধতি চুল শুকানোর সময় চুলে বেশি চাপ প্রয়োগ না করে, আলতোভাবে টাওয়েল দিয়ে মুছুন। পরে হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে নরম গরম বাতাসে শুকিয়ে নিন।
  • হেয়ার মাস্ক প্রতি দুই সপ্তাহে একবার ভালো মানের হেয়ার মাস্ক ব্যবহার করুন। এতে চুল পুষ্টি পাবে এবং নরম হবে।
  • হেয়ার সিরাম চুলের প্রান্তে হেয়ার সিরাম মাখুন। এতে চুল উজ্জ্বল ও সিল্কি থাকবে।
  • চুলে জেল কম ব্যবহার জেল বা বেশি ব্যবহার না করে, চুলকে স্বাভাবিক রেখে দিন।
  • পরিপূরক খাদ্য: ভিটামিন ই, বায়োটিন, জিংক সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন। এগুলি চুলের স্বাস্থ্য রক্ষায় সাহায্য করে।
  • পর্যাপ্ত পানি পান করুন এবং স্ট্রেসমুক্ত থাকার চেষ্টা করুন।


নিয়মিত এই টিপসগুলি মেনে চললে, আপনার চুল ক্রমশ আরও সিল্কি হতে থাকবে।

চুল লম্বা করব কিভাবে

চুল লম্বা করতে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে পারেন চুল কাটা কমিয়ে দিন চুল লম্বা করতে চাইলে, প্রায়শই চুল কাটা এড়িয়ে চলুন। শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় সময়ে চুলের প্রান্তগুলি কেটে নিন। চুলের যত্ন নিন চুলের জন্য ভালো মানের শ্যাম্পু, কন্ডিশনার এবং হেয়ার মাস্ক ব্যবহার করুন। এগুলি চুলের বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্য রক্ষায় সাহায্য করবে।

নিয়মিত হেয়ার ট্রিটমেন্ট নিন হেয়ার ট্রিটমেন্ট চুলের বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে। হেয়ার স্পা বা ডিপ কন্ডিশনিং ট্রিটমেন্ট নিন। সুষম আহার গ্রহণ করুন প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজ লবণ সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন যা চুলের বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়ক।

 চুলে জেল কম ব্যবহার করুন এগুলি চুলকে শুকনো ও ভাঙা করে ফেলতে পারে। রাতে চুল বাঁধবেন না রাতে চুলকে খোলা রাখুন যাতে চুল টানা পড়ে না। স্ট্রেস কমান এবং পর্যাপ্ত ঘুমান স্ট্রেস এবং অপর্যাপ্ত ঘুমের কারণে চুলের বৃদ্ধি মন্থর হতে পারে। সহনশীল থাকুন চুল লম্বা করতে সময় লাগে। প্রতি মাসে প্রায় 1/2 ইঞ্চি চুল বাড়ে। সহনশীলতা অবলম্বন করুন। এই পদক্ষেপগুলি অবলম্বন করলে সময়ের সাথে সাথে আপনার চুল ধীরে ধীরে লম্বা হবে।

চুল ঝরে যাওয়ার কারণ কি

চুল ঝরে যাওয়ার বিভিন্ন কারণ রয়েছে। নিচে তার কিছু প্রধান কারণ উল্লেখ করা হল হরমোনাল পরিবর্তন গর্ভাবস্থা, প্রসবোত্তর সময়, বয়সন্ধিকাল ইত্যাদি সময়ে হরমোনাল পরিবর্তনের কারণে চুল ঝরে যেতে পারে। অপুষ্টি প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজ লবণের ঘাটতির কারণে চুল ঝরে যাওয়া শুরু করতে পারে।  

স্ট্রেস মানসিক এবং শারীরিক স্ট্রেসের কারণে টেলোজেন চক্রে পরিবর্তন এসে চুল ঝরে যেতে পারে।রোগবালাই থায়রয়িড সমস্যা, ফায়ব্রোমায়ালজিয়া, লুপাস এবং অন্যান্য রোগের কারণে চুল ঝরে যেতে পারে। ওষুধপ্রয়োগ কিছু ওষুধ যেমন ক্যান্সার চিকিৎসায় ব্যবহৃত কিমোথেরাপি, এবং ঝাঁকুনি রোধক ওষুধ চুল ঝরানোর কারণ হতে পারে। 

চুলের সমস্যা আঘাত, আর্দ্রতা হারানো এবং অত্যধিক তাপপ্রয়োগের কারণে চুল ঝরে যেতে পারে। জীবনযাপন ধূমপান, অ্যালকোহল গ্রহণ এবং অতিরিক্ত গরমের ক্ষতিকর প্রভাব চুল ঝরানোর কারণ হতে পারে। যদি চুল ঝরা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

চুলের যত্ন কিভাবে নিতে হয়

চুলের যথাযথ যত্ন নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আপনি আপনার চুলের যত্ন রাখতে পারেন নিয়মিত শ্যাম্পু করুন আপনার চুলের ধরন অনুযায়ী উপযুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। সপ্তাহে দুইবার শ্যাম্পু করা উপযুক্ত। কন্ডিশনার ব্যবহার করুন শ্যাম্পু করার পরে কন্ডিশনার ব্যবহার করলে চুল মসৃণ ও চকচকে হয়। চুলের মাপ অনুযায়ী কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।

নিয়মিত ট্রিম করান প্রতি দুই তিন মাস অন্তর চুলের নেড়ি অংশ ট্রিম করে নিন। এতে চুলের ওজন কমে এবং গতিশীলতা বাড়ে। সুষম চুল শুকানো অতিরিক্ত গরম বা খুব বেশি সময় চুল শুকালে চুল ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। চুল শুকাতে হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করার সময় নির্দিষ্ট তাপমাত্রা বজায় রাখুন।

হেয়ার ম্যাস্ক ব্যবহার করুন প্রতি দুই সপ্তাহে একবার হেয়ার ম্যাস্ক ব্যবহার করলে চুল পুষ্টি পায় এবং নরম হয়পরিপুষ্ট খাদ্য গ্রহণ করুন চুলের স্বাস্থ্যের জন্য প্রোটিন, ভিটামিন ই, বায়োটিন, জিঙ্ক এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন। পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করুন দেহে পর্যাপ্ত পানি থাকলে চুল স্বাস্থ্য ও চকচকে থাকে। এছাড়াও, চুলের জন্য ক্ষতিকর পদ্ধতি এড়িয়ে চলুন যেমন- বেশি রবার, হেয়ার ড্রায়ার, হেয়ার আয়রন ইত্যাদি ব্যবহার না করা। 

রুক্ষ চুল মসৃণ করব কিভাবে

রুক্ষ চুল মসৃণ করার জন্য নিম্নলিখিত কিছু টিপস অনুসরণ করতে পারেন চুলে প্রচুর পরিমাণে হেয়ার কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। এটি চুলকে নরম এবং চকচকে করবে। প্রতিদিন ব্যবহারের জন্য নরম হেয়ার কন্ডিশনার থাকে। রূক্ষতা দূর করার জন্য চুলে অলিভ অয়েল বা কলা তেল লাগাতে পারেন। এগুলি চুলের স্বাভাবিক আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

বায়োটিন ভিটামিন সমৃদ্ধ খাদ্য খান যেমন- ডিম, দুধ, বাদাম ইত্যাদি। এটি চুলের স্বাস্থ্য ও গঠন উন্নত করতে সহায়তা করে।  চুল শুকাতে হেয়ার ড্রায়ারের বদলে বাতাসে শুকাতে দিন। হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার চুলকে রুক্ষ করে তোলে। অতিরিক্ত গরম পানি ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। এটি চুলের প্রাকৃতিক তেল নষ্ট করে দেয়।

প্রয়োজন অনুযায়ী হেয়ার ট্রিটমেন্ট নিয়মিত করুন। প্রফেশনাল হেয়ার ট্রিটমেন্ট চুলকে পুনরায় মসৃণ করতে সহায়তা করে। নিয়মিত যত্ন এবং উপরোক্ত টিপসগুলো অনুসরণ করলে রুক্ষ চুল মসৃণ ও সুস্থ হবে।

চুল সুন্দর করতে কিভাবে হেয়ার প্যাক তৈরি করব

চুল সুন্দর ও স্বাস্থ্যবান রাখতে নিজেই বাড়িতে সহজেই হেয়ার প্যাক তৈরি করা যায়। ১০ মিনিটেই চুল সুন্দর করার উপায় নিম্নলিখিত কিছু উপকরণ দিয়ে ঘরোয়া হেয়ার প্যাক তৈরি করতে পারেন:

  • ১টি পাকা অ্যাভোকাডো
  • 2 চামচ অলিভ অয়েল/কলা তেল
  • 1 চামচ দই

প্রক্রিয়া: অ্যাভোকাডোর গুঁড়া, তেল ও দই মিশিয়ে একটি ঘন লেপ তৈরি করুন। গ্রিন চুলে ভালভাবে লাগিয়ে 30 মিনিট রেখে দিন। পরে গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

  • বেকিং সোডা প্যাক 
  • 2 চামচ বেকিং সোডা 
  • জল প্রয়োজন অনুযায়ী

প্রক্রিয়া: বেকিং সোডা ও জল মিশিয়ে পেস্ট বানান। চুলে লাগিয়ে 5-10 মিনিট রেখে দিন। এরপর ধুয়ে ফেলুন। এটি চুল উজ্জ্বল করবে।

হলুদ ও দই প্যাক
  • 2 চা চামচ হলুদ গুঁড়া 
  • 2 চামচ দই
প্রক্রিয়া: হলুদ ও দই মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। সম্পূর্ণ মাথায় লাগিয়ে 30 মিনিট রাখুন। এটি চুলকে নরম ও উজ্জ্বল করবে। 

এছাড়াও আপনি বাদাম, নারকেল তেল, মধু ইত্যাদি দিয়েও ঘরোয়া হেয়ার প্যাক তৈরি করতে পারেন। নিয়মিত হেয়ার প্যাক করলে চুল সুস্থ ও সুন্দর থাকবে।

চুলের যত্নে পেঁয়াজের উপকারিতা

১০ মিনিটেই চুল সুন্দর করার উপায় পেঁয়াজ চুলের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। চুলের যত্নে পেঁয়াজের বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে চুল গজানো রোধ পেঁয়াজে থাকা সালফার, কোয়ার্সেটিন, ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চুল গজানো রোধ করতে সাহায্য করে। এগুলো হেয়ার ফলিকেলগুলোকে শক্তিশালী করে।

চুল পরিপুষ্টি পেঁয়াজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফলিক অ্যাসিড, ভিটামিন বি ও অন্যান্য খনিজ উপাদান যা চুলকে পুষ্টি দেয়। এতে চুল সুস্থ ও উজ্জ্বল থাকে। চুলের বৃদ্ধি পেঁয়াজে সালফার যুক্ত রয়েছে যা চুলের বৃদ্ধি বাড়াতে সহায়তা করে। এছাড়াও এতে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা চুলের গুণগত মান বজায় রাখে।  


রূক্ষতা দূর করা পেঁয়াজের রস চুলের রূক্ষতা দূর করতে সাহায্য করে এবং মসৃণতা বৃদ্ধি করে। ডেন্ড্রাফ প্রতিরোধ পেঁয়াজে অ্যান্টি-ফাংগাল ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণাবলী রয়েছে যা ডেন্ড্রাফ ও মাথার অন্যান্য সমস্যা প্রতিরোধ করে। পেঁয়াজের রসে চুল মাখিয়ে রাখা বা পেঁয়াজের জুসের হেয়ার প্যাক করলে চুলের জন্য বিভিন্ন উপকারিতা পাওয়া যায়। তবে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে যাতে চোখে না পড়ে।

লেখকের মন্তব্য

১০ মিনিটেই চুল সুন্দর করার উপায় হয়তো আপনারা জানেন না চুল ঘন করার তেলের নাম ও আমি আমার এই প্রশ্নের মধ্যে তুলে ধরেছি । আমরা সুন্দর করার জন্য পার্লারে কতই না টাকা খরচ করে থাকি এবং বিভিন্ন কেমিক্যাল চুলে ব্যবহার করে থাকি তাতে আমাদের চুল আরো নষ্ট হয়ে যায়। প্রাকৃতিক ভাবেই চুলের যত্ন নেওয়া সবচাইতে উপকারী আমি আমার এই কষ্টের মধ্যে যত রকম ভাবে চুল সুন্দর রাখা যায় আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছি। আশা করি আপনি আমার এই পোস্টটি করে উপকৃত হবেন আপনি যদি উপকৃত হন করে আপনি আপনার বন্ধুদের কাছে শেয়ার করে দিবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বিডি অনলাইন স্মার্ট এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url