আদা দিয়ে গ্রিন টি খাওয়ার উপকারিতা - ওজন কমাতে গ্রিন টি কিভাবে খাবো

আদা দিয়ে গ্রিন টি খাওয়ার উপকারিতা ও ওজন কমাতে গ্রিন টি কিভাবে খাব আমরা কিন্তু গ্রিন টি  চা হিসেবে ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু আমরা কি জানি গ্রিন টি একটা ওজন কমানো পানীয় আসুন জেনে নেই কিভাবে আপনি ওজন কমাবেন।

খালি পেটে খাওয়ার উপকারিতা


চা হিসেবে ব্যবহার করে থাকি দ্রুত ওজন কমানো যায় সেটা আমরা জানি না। আজকে আমি আমার পোষ্টের মধ্যে তুলে ধরেছি গ্রিনটি খেয়ে কিভাবে আপনি আপনার নিজের ওজন কমাবেন। আমার এই পোস্টটি সম্পন্ন করে জানতে পারবেন আপনি।

পোস্ট সূচিপত্র আদা দিয়ে গ্রিন টি খাওয়ার উপকারিতা - ওজন কমাতে গ্রিন টি কিভাবে খাবো

আদা দিয়ে গ্রিন টি খাওয়ার উপকারিতা

গ্রিন টি হল একটি চা যেটা আমরা খেয়ে থাকি কিন্তু আমরা কি জানি গ্রিন টি খেয়ে আমাদের কিভাবে ওজন কমবে আর সেটার সাথে যদি আমরা আদা মিস করি তাহলে তো আর ওই দ্রুত ওজন। আদা দিয়ে গ্রিন টি খাওয়ার বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে।  আদা প্রদাহবিরোধী গুণাবলী সমৃদ্ধ এটি শরীরের প্রদাহ হ্রাস করতে সাহায্য করে। এন্টি-অক্সিডেন্ট আদায় থাকা ফাইটোন্যুট্রিয়েন্ট  গুলি শরীর থেকে ক্ষতিকারক ফ্রি র‍্যাডিকেল দূর করতে সাহায্য করে। 

আদার মধ্যে থাকামেটাবলিজম বৃদ্ধি এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ গবেষণায় দেখা গেছে যে আদা ইনসুলিনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। আমাশয় সুস্থতা আদার মধ্যে থাকা জিঞ্জেরল এবং শগাওল আমাশয়ের প্রদাহ কমিয়ে আনতে সাহায্য করে। ত্বক সুস্থতা আদার এন্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণাবলী ত্বকের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। সুতরাং, গ্রিন টিতে আদা মিশিয়ে খেলে শরীর শুধু পানীয় না হিসেবে উপকৃত হবে না, তার সাথে এই সুস্বাস্থ্যকর উপাদানগুলিও শরীরে প্রবেশ করবে।

ওজন কমাতে গ্রিন টি কিভাবে খাবো

ওজন কমানোর জন্য গ্রিন টি কিভাবে খাবো খাওয়ার কিছু পদ্ধতি নিম্নরূপ গরম গ্রিন টি পান করুন গরম পানীয় পান করলে শরীরের মেটাবলিজম বৃদ্ধি পায়। এতে ক্যালরি পুড়ে যায়। সকাল বেলা গরম গ্রিন টি পান করা যেতে পারে। গ্রিন টিতে লেবু রস মিশিয়ে খান লেবুতে থাকা পেক্টিন ফাইবার ওজন কমাতে সহায়তা করে। এছাড়াও লেবু রস মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে।

আদা গ্রিন টি আদায় থাকা জিঞ্জেরল উপাদান মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে এবং ওজন কমাতে সহায়তা করে। গ্রিন টিতে আদা মিশিয়ে খেলে উপকার পাবেন। গরম পানি শুদ্ধ পানির সাথে গ্রিন টি খান পানি পান করলে ক্ষুধা কমে যায়। তাই খাবারের পরিমাণ কমে যায়। গরম পানি মেটাবলিজমকেও বৃদ্ধি করে।

চিনি দুধ ছাড়া নির্বিকার গ্রিন টি খান চিনি বা দুধ মিশিয়ে গ্রিন টি খেলে অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহণ হয়। সুতরাং নির্বিকার গ্রিন টি পান করাই ভালো। নিয়মিত পান করুন দিনে কমপক্ষে ২-৩ কাপ গ্রিন টি পান করলে তা ওজন কমাতে সহায়তা করবে। সব মিলিয়ে নিয়মিত গ্রিন টি পান করলে এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করলে ওজন কমানো সম্ভব হবে।

খালি পেটে খাওয়ার উপকারিতা

খালি পেটে গ্রিন টি খাওয়ার বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে  খালি পেটে পান করলে শরীরে গ্রিন টির উপাদানগুলি দ্রুত শোষিত হয়। খাবারের সাথে খেলে এগুলি শোষিত হতে বাধাপ্রাপ্ত হয়। ডিটক্স প্রক্রিয়া গ্রিন টিতে থাকা পলিফেনল এবং অন্যান্য এন্টিঅক্সিডেন্টগুলি শরীরের বিষাক্ত উপাদানগুলি বের করে দিতে সহায়তা করে। খালি পেটে খেলে এ প্রক্রিয়াটি দ্রুত সম্পন্ন হয়।
আদা দিয়ে গ্রিন টি খাওয়ার উপকারিতা - ওজন কমাতে গ্রিন টি কিভাবে খাবো

মেটাবলিজম বৃদ্ধি গ্রিন টির ক্যাফেইন এবং অন্যান্য উপাদানগুলি শরীরের মেটাবলিজমের হার বৃদ্ধি করে। খালি পেটে এটি বেশি কার্যকর হয়। প্রাতঃকালীন জ্বালানী খালি পেটে গ্রিন টি খেলে এটি আপনাকে দিনের শুরুতেই জ্বালানী যোগায়, ফলে আপনি সারাদিন সক্রিয় থাকতে পারেন।

হজম সহায়তা গ্রিন টিতে থাকা প্রদাহবিরোধী উপাদানগুলি আমাশয়ের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে এবং হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করে তোলে। ওজন নিয়ন্ত্রণ খালি পেটে গ্রিন টি খেলে এর মেটাবলিজম বৃদ্ধিকারী এবং ফ্যাট বা্ন্নিং প্রভাব বেশি প্রকট হয়, যা ওজন কমাতে সহায়ক। সুতরাং, খালি পেটে গ্রিন টি খাওয়া স্বাস্থ্য ও শারীরিক উপকারিতার জন্য উপযুক্ত। তবে প্রচুর পরিমাণে খাওয়া যাবে না কারণ এতে করে অতিরিক্ত ক্যাফেইন গ্রহণ হবে।

আসল গ্রিন টি চেনার উপায়

গ্রিন টি আসল কিনা চেনার জন্য কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করা যায়। আসুন সেগুলো দেখে নেওয়া যা চোখে দেখে পরীক্ষা করা আসল গ্রিন টির পাতাগুলো সবুজ, হালকা কুঁচকে এবং ভাল গন্ধযুক্ত হয়। অসাধু টির পাতা অনেকটা শুকনো এবং পরিষ্কার নাও হতে পারে। গন্ধ দ্বারা বিচার করা আসল গ্রিন টির একটি নির্দিষ্ট সুগন্ধ থাকে। এটি সুসম্পন্ন গন্ধযুক্ত হয়। অন্যদিকে নকল টির গন্ধ মিশ্র বা সন্দেহজনক হতে পারে।

স্বাদ গ্রহণ করা আসল গ্রিন টি সিঁদুর স্বাদ এবং সৌরভ দিয়ে থাকে। নকল টির স্বাদ এবং গন্ধ অন্যরকম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। রং পরীক্ষা করা আসল গ্রিন টির রং হালকা সবুজ থেকে মাঝারি সবুজ হয়ে থাকে। নকল টির রং কখনও কখনও অন্যরকম দেখায়। 

প্রস্তুতকারকের নাম ও ব্র্যান্ড পরীক্ষা করা বিশ্বস্ত প্রস্তুতকারকের পণ্য আসল হবার সম্ভাবনা বেশি সর্বোপরি, অভিজ্ঞ টি বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়াই সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি। তারা দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা থেকে আসল-নকল টি সনাক্ত করতে পারবেন।

গ্রিন টি কিভাবে তৈরি করব

গ্রিন টি তৈরির প্রক্রিয়াটি যদিও কিছুটা জটিল, তবুও বাড়িতেই এটি তৈরি করা সম্ভব। নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করলে আপনি সহজেই গ্রিন টি তৈরি করতে পারবেন:

প্রয়োজনীয় উপকরণ:
শুকনো গ্রিন টি পাতা (2-4 চামচ)
গরম পানি 
চায়ের বাটি/পাত্র
ছাঁকনি

পাতা ভিজানো
প্রথমে গরম পানি দিয়ে গ্রিন টি পাতাগুলো ভিজিয়ে নিন। পাতাগুলোকে 2-3 মিনিট ভিজতে দিন।

পাতা মাড়ানো 
এরপর হালকা গরম পানিতে ভিজানো পাতাগুলোকে হাতের মুঠোয় নিয়ে মাড়ান। এভাবে 1-2 মিনিট মাড়তে থাকুন। 

পানি ঢালা
এবার চায়ের বাটিতে 1 কাপ গরম পানি নিন এবং উপরে মাড়ানো পাতাগুলো ঢেলে দিন। পানির তাপমাত্রা 70-80 ডিগ্রি সেলসিয়াস হওয়া উচিত।

ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখা
বাটিটিকে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখুন এবং 2-3 মিনিট ধরে ছেড়ে দিন।

 ছাঁকা
এরপর ছাঁকনি দিয়ে চা ছেঁকে নিন। প্রয়োজনে চিনি বা দুধ মিশিয়ে নিতে পারেন। 

 উপভোগ করুন!
তৈরী হয়ে গেল আপনার নিজস্ব গ্রিন টি। এখন এটি উপভোগ করুন এবং গন্ধ ও স্বাদ উপভোগ করুন।

মনে রাখবেন, পাতার পরিমাণ, পানির তাপমাত্রা এবং ঢেকে রাখার সময় ঠিকমতো মেনে চললেই আপনি সর্বোত্তম গ্রিন টি তৈরি করতে পারবেন। অভ্যাস করলে আরও দক্ষতা আসবে।

লিপটন গ্রিন টির উপকারিতা

লিপটন গ্রিন টি স্বাস্থ্যের জন্য বহুমুখী উপকারিতা রয়েছে। কিছু প্রধান উপকারিতা নিম্নরূপ

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ: গ্রিন টিতে পরিপূর্ণ পরিমাণে পলিফেনল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরকে ক্ষতিকর ফ্রি রেডিকেল থেকে রক্ষা করে এবং বয়োবৃদ্ধি প্রতিরোধ করে।  

ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক: গ্রিন টিতে থাকা ক্যাটেকিনসমূহ বসন্ত ক্রিয়া বৃদ্ধি করে এবং চর্বি পরিপাক ক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়। ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

হৃদরোগ প্রতিরোধক: এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণাবলী হৃদযন্ত্রের জন্য কলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে এবং রক্তচাপ কমায়। ফলে হার্ট অ্যাটাক এর ঝুঁকি কমে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক: গ্রীন টি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।

দীর্ঘায়ু জীবনের সহায়ক: গ্রিন টিতে থাকা গ্যালেট এসিড এবং অন্যান্য যৌগিকসমূহ প্রাণীদের দীর্ঘায়ু করতে সাহায্য করে বলে গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে।

বিভিন্ন ক্যানসার প্রতিরোধক: এর রয়েছে ক্ষমতা ক্যানসার কোষিকা বৃদ্ধি রোধ ও কোষিকা মৃত্যু ঘটাতে।

মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নকারী: গ্রিন টি আমিনো এসিড থিয়ানিন সমৃদ্ধ যা মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং মানসিক চাপ কমায়।

সুতরাং লিপটন গ্রিন টি নিয়মিত গ্রহণ করলে শারীরিক ও মানসিক উভয় দিক থেকেই উপকৃত হওয়া যায়।

গ্রিন টি দাম কত

গ্রিন টির দাম বিভিন্ন ব্র্যান্ড, গুণমান এবং পরিমাণ অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়। তবে সাধারণভাবে বাংলাদেশে গ্রিন টির দাম নিম্নরূপ:

১. স্থানীয় ব্রান্ডের গ্রিন টি (100 গ্রাম প্যাকেট):
100-150 টাকা

২. জনপ্রিয় বিদেশী ব্র্যান্ডের গ্রিন টি (100 গ্রাম প্যাকেট): 
  লিপটন গ্রিন টি: 200-280 টাকা
  টেটলি গ্রিন টি: 220-300 টাকা 
তুয়ানিং গ্রিন টি: 350-450 টাকা

৩. অর্গানিক/প্রিমিয়াম গ্রিন টি (100 গ্রাম প্যাকেট):
400-800 টাকা

৪. লুজ গ্রিন টি (100 গ্রাম):
স্থানীয় উৎপাদিত: 150-250 টাকা
আমদানিকৃত: 300-500 টাকা

৫. গ্রিন টির চা বাগান উত্পাদন (500 গ্রাম):
600-1200 টাকা

মোট দামের উপর আরও ভ্যাট, কর এবং ক্যারিয়ার চার্জ যুক্ত হবে। এছাড়াও দোকানের স্থান, মৌসুম এবং চাহিদা অনুযায়ী দাম পরিবর্তিত হতে পারে। অনলাইনে কিনলে মূল্য কিছুটা কম হতে পারে।

গ্রিন টি ব্যাগের ব্যবহার

গ্রিন টি ব্যাগের ব্যবহার বেশ কিছু উপকারিতা রয়েছে। সহজ ব্যবহার গ্রিন টি ব্যাগে চা তৈরি করা খুবই সহজ। শুধু গরম পানিতে ব্যাগটি ডুবিয়ে রাখলেই হয়ে যায়। পরিষ্কার পানি  ব্যাগে চা থাকায় পানি পরিষ্কার ও অবশিষ্ট মুক্ত থাকে। ফলে চায়ের স্বাদ খুব ভালো হয়। সুবিধাজনক ব্যাগে মোড়ানো থাকায় গ্রিন টি বাটি ব্যবহার না করলেও চলে। অফিস বা ঘুরে বেড়ানোর সময় এটি খুব সুবিধাজনক।
গ্রিন টি কিভাবে তৈরি করব



পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিটি ব্যাগে গ্রিন টির পরিমাণ একই থাকে। তাই চায়ের গাঢ়ত্ব সমান থাকে জায়গা সাশ্রয়ী  ব্যাগ ওজন এবং জায়গা দখল কম করে। ছোট থলেতেও চা নিয়ে যাওয়া সম্ভব। দূষণমুক্ত ব্যাগে মোড়ানো থাকায় হাতে পরিচ্ছন্নতা বজায় থাকে এবং দূষণের সম্ভাবনাও কম থাকে।

অবশিষ্ট দূর করা সহজ  চা পান শেষে খালি ব্যাগটিই ফেলে দিলেই হয়। রান্নাঘরের পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা ব্যাগে চা তৈরি করলে রান্নাঘর এলোমেলো হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। সুতরাং বিশেষ করে অফিস, সফর ও বাইরের খাবারের সময় গ্রিন টি ব্যাগ ব্যবহার করা খুবই সুবিধাজনক। তবে গুণগত মানের দিক থেকে লুজ লীফ গ্রিন টিও একটি ভালো বিকল্প।

গ্রিন টি টোনার বানানোর নিয়ম

গ্রিন টি টোনার তৈরি করার জন্য নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করা যায়:

উপকরণসমূহ:
শুকনো গ্রিন টি পাতা (1/2 কাপ)
গরম পানি (2 কাপ) 
নিম্নপাত্র
চামচ
ছাঁকনি

ধাপসমূহ:

  • পাতা ভিজানো: প্রথমে গ্রিন টি পাতাগুলো গরম পানিতে ভিজিয়ে 5-10 মিনিট রেখে দিন।
  • পাতা মাড়ানো: এরপর পাতাগুলোকে হাতের মুঠোয় নিয়ে ভালোভাবে 2-3 মিনিট মাড়ান।
  • পানি ঢালা: এবার ২ কাপ নতুন গরম পানি নিন এবং মাড়ানো পাতাগুলো তাতে ঢেলে দিন। পানির তাপমাত্রা 75-80 ডিগ্রি সেলসিয়াস হওয়া উচিত।
  • ঢেকে রাখা: পাত্রটি ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখুন এবং 10-12 মিনিট ধরে অপেক্ষা করুন।  
  • ছাঁকা: এরপর ছাঁকনি দিয়ে টোনারটি ছেঁকে নিন। চাইলে কিছুটা ঠাণ্ডা করে নিতে পারেন।
  • কুসুম জোগাড় এখন টোনারে কিছুটা কুসুম (ততেহারিস) জোগাড় দিন। এটি স্বাদ ও উজ্জ্বলতা বাড়াবে।

সংরক্ষণ অবশেষে টোনারটি বোতল বা পাত্রে ভরে রেফ্রিজারেটরে রাখুন। কয়েক দিন স্বাদ উপভোগ করতে পারবেন। কিছু পরামর্শ টোনারের গাঢ়তা বাড়ানোর জন্য পাতার পরিমাণ বাড়ানো যাবে। আবার মসৃণ স্বাদ পেতে গোলাপজল মিশিয়ে নিতে পারেন। বিভিন্ন মসলা যুক্ত করেও টোনারের স্বাদ আরো সমৃদ্ধ করা যায়।

লেখকের মন্তব্য

আদা দিয়ে গ্রিন টিক খাওয়ার উপকারিতা ও ওজন কমাতে গ্রিন টি কিভাবে খাবো। গ্রিন টি আমরা চা হিসেবে খেয়ে থাকি কিন্তু এটা আমাদের ওজন কমাতে যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা আমরা নিজেরাই জানিনা । আমি আমার এ পোষ্টের মধ্যে গ্রিন টি কত রকম উপকারিতা আছে সবরকম আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি। গ্রিন টি খেলে কিভাবে ওজন কমবে এবং গ্রিন টি কিভাবে বানাবেন সব রকম উপায় আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছি। আশা করছি আমার এই পোষ্টটি পড়ে আপনি উপকৃত হবেন আপনি যদি আমার এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হন তাহলে আপনি আপনার বন্ধুদের কাছে শেয়ার করে দিবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বিডি অনলাইন স্মার্ট এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url