ইউটিউব থেকে আয় করার ২০ উপায় জেনে নিন আমরা ইউটিউব এর মাধ্যমে অনেক ভিডিও
দেখি। কিন্তু আমরা জানিনা যে ইউটিউব থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায় আসুন জেনে নেই
ইউটিউব থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়।
আমরা মোবাইল ফোনে বিভিন্ন অ্যাপস থেকে ইনকাম করে থাকি আজ আপনাদের সামনে আমি তুল।।
ধরেছি । ইউটিউব থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায় নিম্নে দেওয়া হলো আপনি ইউটিউব থেকে
কত রকম উপায় ইনকাম করতে পারবেন।
পোস্ট সূচিপত্র ইউটিউব থেকে আয় করার ২০ টি সেরা উপায় জেনে নিন
আমরা অনলাইনে বিভিন্ন apps থেকে ইনকাম করে থাকি কিন্তু আমরা ইউটিউব থেকে কিভাবে
ইনকাম করতে হয় সেটা হয়তো অনেকেই জানিনা। আসুন জেনে নিই ইউটিউব থেকে কিভাবে
ইনকাম করা যায় এবং কত রকম উপায় ইউটিউব থেকে আয় করার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে।
নিম্নে সেগুলির মধ্যে 20টি প্রধান পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো:
ইউটিউব অ্যাডসেন্স: ইউটিউবের নিজস্ব বিজ্ঞাপন প্রোগ্রাম অ্যাডসেন্সের
মাধ্যমে ভিডিও এবং চ্যানেলের জন্য বিজ্ঞাপন থেকে আয়।
স্পন্সরড ভিডিও: বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে স্পন্সরড ভিডিও তৈরি করে আয় করা।
মার্চেন্ডাইজিং: নিজস্ব ব্র্যান্ডের প্রোডাক্ট যেমন টি-শার্ট, ম্যাগ,
স্টিকার ইত্যাদি বিক্রি করে আয় করা।
সাপোর্টার ভিউ: চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবারদের কাছ থেকে মাসিক অনুদান নিয়ে
আয় করা।
ক্রাউডফান্ডিং: প্রকল্পভিত্তিক ক্রাউডফান্ডিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে অর্থ
সংগ্রহ করা।
ভার্চুয়াল টিপস: ভিউয়ারদের থেকে সরাসরি অনুদান/টিপস গ্রহণ করা।
লাইভস্ট্রিমিং সুপার চ্যাটস এবং সুপার স্টিকার: লাইভস্ট্রিমিং এর সময়
ভিউয়াররা টিপস হিসেবে সুপার চ্যাট বা সুপার স্টিকার কিনতে পারেন।
অফিশিয়াল মার্চেন্ডাইজিং শেল্ফ: ইউটিউবে অফিশিয়াল মার্চেন্ডাইজিং স্টোর
খোলা যায়।
ইউটিউব প্রিমিয়াম সাবস্ক্রাইবার: প্রিমিয়াম সাবস্ক্রাইবার থেকে মাসিক ফি
নেওয়া।
ছোট উদ্যোগ বা কর্মশালা: আনলাইন ও অফলাইনে ব্লগিং, ভিডিওগ্রাফি সম্পর্কিত
পরামর্শ এবং কর্মশালা পরিচালনা করে আয় করা।
ওয়েবসাইট এবং আনুষঙ্গিক আয়ের উৎস: ব্লগ বা ওয়েবসাইট খোলা এবং সেখানে
বিজ্ঞাপন ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক উপায়ে আয় করা।
অনুদানের সুযোগ: দাতাদের থেকে অনুদান গ্রহণ করে আয় করা।
ইভেন্ট স্পন্সরশিপ: ইভেন্ট আয়োজন ও স্পন্সর করিয়ে আয় করা।
সামাজিক মিডিয়া অ্যাড রানিং: নিজের সামাজিক মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলোতে
বিজ্ঞাপন প্রচার করে আয় করা।
অনুমোদিত শেয়ার করে আয়: অন্যান্য ইউটিউবারদের ভিডিও শেয়ার করে কমিশন আয়
করা।
পরামর্শক হিসেবে কাজ করা: বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য পরামর্শক হিসেবে কাজ
করা এবং ফি নেওয়া।
ইউটিউবে আনুষঙ্গিক বিজ্ঞাপন: ভিডিওগুলোতে অন্যান্য প্রোডাক্ট ও সেবার
আনুষঙ্গিক বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমে আয়।
পিপিভি ভিডিও রেন্টাল সার্ভিস: ব্যবহারকারীদের মাসিক ফি গ্রহণ করে নগদ
ভিডিওর অ্যাকসেস দিতে পারেন।
ফ্রিল্যান্স টুকিটস বিক্রি: নিজস্ব ফ্রিল্যান্স টুলস ভিডিওগ্রাফি এবং
সম্পাদনার সরঞ্জামগুলি বিক্রি করে আয় করতে পারেন।
নিজস্ব অ্যাপ্লিকেশান বিক্রি: ইউটিউব চ্যানেলের সাথে সম্পর্কিত
অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে বিক্রি করা।
ইউটিউব থেকে আয় করার বহুবিধ পথ রয়েছে। ক্রিয়েটিভিটি এবং চেষ্টার সাথে
বিভিন্ন উপায় খুঁজে নিয়ে আয় করা সম্ভব।
ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম
ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করুন হ্যাঁ, ভিডিও না বানিয়েও ইউটিউব থেকে
আয় করার কিছু উপায় রয়েছে। নিচে সেগুলির কিছু উল্লেখ করা হলঃ
ইউটিউব অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: এটি হল অন্যদের ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেওয়া
এবং কমিশন আয় করার একটি উপায়। আপনি ইউটিউবের অ্যাডসেন্স প্রোগ্রাম বা
অন্যান্য অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের মাধ্যমে এটি করতে পারেন।
ইউটিউব চ্যানেল বিক্রি: যদি আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি জনপ্রিয় ও বেশ কিছু
সাবস্ক্রাইবার থাকে, তাহলে আপনি সেটি বিক্রি করে টাকা পেতে পারেন।
ইউটিউবার্স প্রচারণা: আপনি ইউটিউবারদের জন্য বিজ্ঞাপনদাতা বা স্পন্সর খুঁজে
তাদের চ্যানেলগুলিতে প্রচারণা করতে পারেন এবং সেই থেকে কমিশন আয় করতে
পারেন।
ইনভ্লুয়েন্সার মার্কেটিং: ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে কাজ করে আপনি
কমিশন আয় করতে পারেন। আপনি ব্র্যান্ডগুলিকে সেই ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে
যুক্ত করতে পারেন।
ইউটিউব কনসালটিং: আপনি দক্ষ ইউটিউবার হিসাবে অন্যদের তাদের চ্যানেল এবং
কন্টেন্ট বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে আয় করতে পারেন।
ইউটিউব কোর্স/টিউটোরিয়াল বিক্রি: ইউটিউব চ্যানেল তৈরি, ভিডিও এডিটিং বা
মার্কেটিং বিষয়ে কোর্স বা টিউটোরিয়াল তৈরি করে আপনি বিক্রি করতে পারেন।
ইউটিউব ব্লগিং: আপনি ইউটিউবের ট্রেন্ড এবং গাইডলাইন সম্পর্কে একটি ব্লগ
চালু করতে পারেন এবং সেখানে বিজ্ঞাপন বা এফিলিয়েট মার্কেটিং দিয়ে আয়
করতে পারেন।
সুতরাং, যদিও প্রত্যক্ষভাবে ভিডিও আপলোড না করেও ইউটিউব থেকে আয় করার বিভিন্ন
উপায় রয়েছে। প্রধানত একটা দক্ষতা এবং নৈপুণ্য দরকার যা দিয়ে আপনি ইউটিউব এর
জনপ্রিয়তা এবং ব্রান্ডিং কে কাজে লাগাতে পারবেন।
ইউটিউব চ্যানেল বিক্রি করব কিভাবে
ইউটিউব চ্যানেল বিক্রি করতে চাইলে আপনাকে কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হবে। নিচে
সেগুলো তুলে ধরা হলো চ্যানেলের মূল্য নির্ধারণ করুন: আপনার চ্যানেলের
সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা, মাসিক ভিউস, আয়, কন্টেন্টের ধরন ইত্যাদি বিবেচনা করে
একটি মূল্য নির্ধারণ করুন। সাধারণত চ্যানেলের বার্ষিক আয়ের ১২-৩৬ গুণ দামে
বিক্রি করা হয়ে থাকে।
বিজ্ঞাপন প্রচার করুন: চ্যানেলটি বিক্রির জন্য বিভিন্ন সাইট যেমন - Fameswap,
Izibucks, Flippa, PlayerUp ইত্যাদিতে বিজ্ঞাপন দিন। এছাড়াও সামাজিক যোগাযোগ
মাধ্যম বা নিজস্ব ওয়েবসাইটে প্রচার করতে পারেন। উপস্থাপনা তৈরি করুন আপনার
চ্যানেলের বর্তমান পরিসংখ্যান, আয়ের তথ্য, সাবস্ক্রাইবারদের প্রোফাইল এবং
ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাগুলো দেখিয়ে একটি আকর্ষণীয় উপস্থাপনা তৈরি করুন।
গোপনীয়তা বজায় রাখুন প্রতিযোগীদের থেকে চ্যানেলের গোপনীয় তথ্য লুকিয়ে
রাখুন। শুধু প্রত্যাশিত ক্রেতাদেরকেই চ্যানেলের সম্পূর্ণ বিবরণ দিন। ক্রেতার
সাথে আলোচনা করুন আগ্রহী ক্রেতাদের সাথে যোগাযোগ করে চুক্তির শর্তাবলী নিশ্চিত
করুন। নিরাপদ অর্থ বিনিময়ের বিকল্প খুঁজে নিন।
চ্যানেলের মালিকানা বদলায় নিন: চুক্তি সম্পন্ন হলে চ্যানেলের মালিকানা বদলে
নিন এবং পরিচালনার দায়িত্ব নতুন মালিককে হস্তান্তর করুন। বিক্রির পরেও
বিক্রেতা হিসেবে আপনাকে কিছুদিন পরামর্শক হিসেবে থাকতে হতে পারে। সুষ্ঠু
ট্রানজিশনের জন্য খুব সাবধানে এই প্রক্রিয়াটি অনুসরণ করা উচিত।
ইনভ্লুয়েন্সার মার্কেটিং কি
ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং হল একধরনের বিজ্ঞাপন এবং বিপণন প্রচারণা যেখানে
ব্র্যান্ডগুলি সামাজিক মাধ্যমে জনপ্রিয় এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের
(ইনফ্লুয়েন্সার) নিয়োগ করে তাদের পণ্য বা সেবাগুলি প্রচার করে থাকে।
ইনফ্লুয়েন্সাররা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বড় অনুসরণকারী পরিবার রয়েছে এবং
তারা নির্দিষ্ট বিষয়গুলির উপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে। ব্র্যান্ডগুলি এই
ইনফ্লুয়েন্সারদের নিযুক্ত করে তাদের পণ্য বা সেবাগুলি তাদের অনুসরণকারীদের
কাছে প্রচার করে।
ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিংয়ের কিছু প্রধান বৈশিষ্ট্য হল:
বিশ্বাসযোগ্যতা: ইনফ্লুয়েন্সাররা নিজের অনুসরণকারীদের কাছে বিশ্বাসযোগ্য
বলে গণ্য হন। তাই তাদের মাধ্যমে প্রচারিত পণ্যগুলি অনুসরণকারীরা আস্থাশীল
মনে করে।
লক্ষ্যবস্তু নির্বাচন: ইনফ্লুয়েন্সার নির্বাচন করতে গিয়ে ব্র্যান্ডগুলি
লক্ষ্যবস্তুর অনুযায়ী প্রভাব বিস্তারকারী ইনফ্লুয়েন্সারদের খুঁজে বের
করতে পারে।
সামাজিক প্রভাব: ইনফ্লুয়েন্সাররা তাদের অনুসরণকারীদের উপর প্রভাব বিস্তার
করতে পারে এবং পণ্য/সেবা ক্রয়ে উৎসাহিত করতে পারে।
রুচিভিত্তিক প্রচার: ইনফ্লুয়েন্সাররা তাদের রুচি ও আগ্রহের বিষয়গুলি
নিয়েই প্রায়শই লেখালেখি করেন। ফলে তাদের মাধ্যমে প্রচারিত পণ্যগুলি
অনুসরণকারীদের রুচির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ থাকে।
বর্তমানে ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন ধরনের
ব্র্যান্ড এই মাধ্যম ব্যবহার করে তাদের বিজ্ঞাপন ও মার্কেটিং প্রচারণায়
সাহায্য নিচ্ছে।
ইউটিউব ব্লগিং করে টাকা ইনকাম
হ্যাঁ, ইউটিউব ব্লগিং করে আয় করা সম্ভব। এর মাধ্যমে আপনি নিয়মিত আয় করতে
পারেন যদি আপনি মানসম্মত কন্টেন্ট তৈরি করতে পারেন এবং দর্শকদের আকৃষ্ট করতে
সক্ষম হন। নিচে ইউটিউব ব্লগিং থেকে আয় করার কিছু উপায় তুলে ধরা হলো
ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রাম যখন আপনি ইউটিউবের পার্টনার প্রোগ্রামে যোগ দেবেন,
তখন আপনার ভিডিওগুলিতে বিজ্ঞাপনগুলি দেখা যাবে। এই বিজ্ঞাপনগুলির জন্য আপনি
আয় করবেন দর্শকদের দেখা ও ক্লিক অনুযায়ী। স্পন্সরড কন্টেন্ট কোনো ব্র্যান্ড
বা কোম্পানি আপনাকে তাদের পণ্য বা সেবা প্রচারের জন্য স্পন্সর করতে পারে।
আপনি তাদের পণ্য প্রচারের বিনিময়ে অর্থ পাবেন।
মার্চেন্ডাইজিং আপনি আপনার ব্র্যান্ডের টি-শার্ট, ক্যাপ, মগ ইত্যাদি তৈরি করে
বিক্রি করতে পারেন। অফলাইন ইভেন্ট যদি আপনার চ্যানেলটি খুব জনপ্রিয় হয়ে
ওঠে, তাহলে আপনি লাইভ শো বা সেমিনার করতে পারেন এবং এর জন্য টিকিট বিক্রি
করতে পারেন।
ক্রাউডফান্ডিং আপনি প্ল্যাটফর্ম যেমন পেট্রিয়ন বা ফ্লোএটিং ব্যবহার করে
আপনার দর্শকদের কাছ থেকে অনুদান নিতে পারেন। আফিলিয়েট মার্কেটিং: আপনি
বিভিন্ন পণ্য বা সেবার প্রচার করতে পারেন এবং যখন কেউ আপনার লিঙ্ক থেকে কিনবে
তখন আপনি কমিশন পাবেন।
সাফল্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল নিয়মিত মানসম্পন্ন ভিডিও আপলোড করা,
নিজের চ্যানেল প্রচার করা এবং দর্শকদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা। ধৈর্য্য
ধরে লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে গেলে ইউটিউব ব্লগিং থেকে আপনি ভাল আয় করতে পারবেন।
ইউটিউব অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করবেন
একটি অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম নির্বাচন করুন প্রথমে আপনাকে একটি
বিশ্বস্ত জনপ্রিয় অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম বেছে নিতে হবে যেমন youtube পার্টনার
প্রোগ্রাম অ্যামাজন অ্যাসোসিয়েটস ই-বুক ইত্যাদি এই প্রোগ্রামগুলির জন্য নিবন্ধন
করতে হবে। একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলুন একটি মাঝারি বা বড় আকারের ইউটিউব চ্যানেল
খোলার লক্ষ্যে কাজ করুন ।
বড় চ্যানেল বেশি বিজ্ঞাপন ভিউ পায় বলে সেখান থেকে আয় করা সহজ ভিডিও তৈরি এবং
আপলোড করুন । আপনার নির্বাচিত বিষয়গুলোর উপর প্রামাণ্য
এবং মানসম্মত ভিডিও তৈরি করে আপলোড করুন । যত বেশি ভিডিও তত বেশি
বিজ্ঞাপন ভিউ আপলোডয়েট লিংক ব্যবহার করুন । প্রতিটি ভিডিওর বর্ণনায়
সংশ্লিষ্ট এপিলিয়েট লিংক গুলি যুক্ত করুন।
এগুলো সরাসরি ক্রেতাদের বিক্রয়ের প্রতি দিক নির্দেশনা দেয় ভিডিওগুলিতে
অ্যাফিলিয়েট প্রোডাক্ট সমালোচনা করুন। বিভিন্ন অ্যাফিলিয়েট প্রোডাক্ট এবং সেবা
গুলির সমালোচনা মূলক এবং বর্ণনামূলক ভিডিও তৈরি ও আপলোড করুন ভিডিওগুলিতে কনটেন্ট
তৈরি করুন। নিবন্ধন টিউটোরিয়াল এবং অন্যান্য বিষয়ে বস্তুর ওপর ভিডিওগুলিতে
এফিলিয়েট লিংক গুলি যুক্ত করুন ।
যুক্তিসঙ্গত শব্দচয়ন ভিডিওর টাইটেল বর্ণনা এবং ট্যাগ গুলিতে সঠিক কি শব্দ
ব্যবহার করুন । যাতে প্রাসঙ্গিক অনুসন্ধান গুলিতে এগুলি দেখা দেয় সামাজিক
মিডিয়া ব্যবহার করুন । ভিডিও গুলির প্রচার এবং বিক্রির জন্য সামাজিক মিডিয়ার
ব্যবহার করুন যেমন facebook twitter instagram ইত্যাদি অনুসরণ এবং ট্রাফিক
পরিবিক্ষণ ।
এনালিটিক্স দেখে কোন ধরনের ভিডিও বেশি জনপ্রিয় তা গুরুত্ব সহকারে অনুসরণ করুন
অবিরত প্রচেষ্টা অবিরত প্রচেষ্টা এবং নতুন পথ খুঁজে বের করার মাধ্যমে ক্রমাগত আয়
বৃদ্ধি করুন । আয় করা সম্ভব যেটি আপনি খুব সহজেই করতে পারেন কিন্তু আপনাকে ধৈর্য
সহকারে এ কাজটি করতে হবে।
ইউটিউব থেকে মাসে কত টাকা আয় করা যায়
ইউটিউব থেকে মাসিক আয়ের পরিমাণ কয়েকটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে চ্যানেলের
সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা যত বেশি সাবস্ক্রাইবার, তত বেশি ভিউস পাওয়া সম্ভব।
সাধারণত 1,000 থেকে 10,000 সাবস্ক্রাইবারের মধ্যে থাকলে ভালো আয় করা যায়।
ভিডিওর গুণগত মান উচ্চ মানের সামগ্রী দর্শকদের আকৃষ্ট করে এবং বেশি ভিউস
অর্জন করতে সাহায্য করে।
নতুন ভিডিও আপলোডের হার: যত বেশি নতুন ভিডিও আপলোড করা হয়, তত বেশি সম্ভাবনা
থাকে দর্শক অর্জনের। বিষয়বস্তু এবং জনপ্রিয় বিষয়বস্তু নিয়ে ভিডিও তৈরি
করলে বেশি দর্শক পাওয়া যায়।বিজ্ঞাপন আয়ের হার বিভিন্ন দেশে এবং
বিষয়বস্তুর উপর নির্ভর করে বিজ্ঞাপন আয়ের হার পরিবর্তিত হয়।
সাধারণভাবে জানা যায়, একটি মাঝারি আকারের চ্যানেল (50,000 থেকে 500,000
সাবস্ক্রাইবার) প্রায় $1,000 থেকে $10,000 মাসিক আয় করতে পারে। অনেক
জনপ্রিয় বড় চ্যানেল মাসে $100,000 এর বেশি আয় করে থাকে। তবে, আয়ের পরিমাণ
ব্যক্তিগত দক্ষতা, পরিশ্রম এবং বিভিন্ন ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে। শুরুতে
নিয়মিত ভিডিও আপলোড এবং বিষয়বস্তুর মানের উপর মনোযোগ দিলে ধীরে ধীরে আয়
বাড়তে থাকবে।
অনেক জনপ্রিয় ইউটিউবার বলেন কঠোর পরিশ্রমের পর প্রথম বছরেই তাদের আয়
অনেকাংশে বেড়েছে। সুতরাং, নিজের দক্ষতা, চেষ্টা এবং অনুশীলনের উপর নির্ভর
করে ইউটিউব থেকে সন্তোষজনক আয় করা সম্ভব। তবে অধৈর্য না হয়ে লক্ষ্যের দিকে
এগিয়ে যাওয়া প্রয়োজন।
ইউটিউবে ভিডিও দেখে ইনকাম
ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে আয় করার একটি সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এটি অনেক চেষ্টা
এবং দক্ষতার প্রয়োজন। আপনাকে নিয়মিত মানসম্পন্ন এবং আকর্ষণীয় কন্টেন্ট
তৈরি করতে হবে যা দর্শকদের আকৃষ্ট করবে। ভাল পরিমাণ সাবস্ক্রাইবার এবং
ভিউয়ার পাওয়ার পরই আপনার চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দেখানো শুরু হবে যা থেকে আপনি
আয় করতে পারবেন।
কিছু পদক্ষেপ নিম্নরূপ:
একটি নির্দিষ্ট নিচ থেমে চ্যানেল তৈরি করুন যা মানুষ দেখতে পছন্দ করবে।
নিয়মিত মানসম্পন্ন ভিডিও আপলোড করুন।
প্রচার এবং সামাজিক মিডিয়ায় নিজের চ্যানেলকে প্রসার করুন।
সমর্থক দর্শকদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখুন।
যখন আপনার পর্যাপ্ত পরিমাণ দর্শক হবে, ইউটিউব থেকে আয় করার যোগ্যতা
অর্জন করুন।
তবে মাথায় রাখবেন, ইউটিউব থেকে ভাল আয় করতে অনেক সময় এবং চেষ্টার
প্রয়োজন। অনেকেই অর্থ উপার্জনের লক্ষ্যে ব্যর্থ হন। সুতরাং নিজের কন্টেন্টে
মনোযোগী হোন এবং দীর্ঘ সময় ধরে চেষ্টা চালিয়ে যান।
ইউটিউব চ্যানেল কিভাবে সাবস্ক্রাইব করতে হয়
ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করার প্রক্রিয়াটি খুবই সহজ। নিম্নলিখিত ধাপগুলি
অনুসরণ করলেই আপনি যে কোনো চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে পারবেন ইউটিউবে লগইন করুন।
যদি আপনার ইউটিউব অ্যাকাউন্ট না থাকে, তাহলে একটি নতুন অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে।
সেই চ্যানেলের হোমপেজে যান যেটি সাবস্ক্রাইব করতে চান। এজন্য ইউটিউবের
সার্চবক্সে চ্যানেলের নাম লিখে সার্চ করুন। চ্যানেলের হোমপেজে "Subscribe" বা
"সাবস্ক্রাইব করুন" বাটনটি দেখতে পাবেন। সেটিতে ক্লিক করুন।
এখন একটি পপ-আপ বক্স আসবে যেখানে "Subscribe" বাটনটি থাকবে। সেখানে ক্লিক করলেই
আপনি সেই চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে পারবেন। যদি আপনি চান যে, নতুন ভিডিও
আপলোড হলে আপনাকে নোটিফিকেশন পাঠানো হোক, তাহলে পপ-আপ বক্সে "All
Notifications" অপশনটি সিলেক্ট করে রাখুন।
এভাবেই সহজভাবে আপনি যে কোনো ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে পারবেন।
সাবস্ক্রাইব করার পর সেই চ্যানেলের নতুন ভিডিওগুলি আপনার ইউটিউব হোমপেজ এবং
সাবস্ক্রিপশনস ফিডে চলে আসবে।
ইউটিউব শর্টস থেকে ইনকাম
ইউটিউব শর্টস থেকে আয় করা সম্ভব, তবে এটি একটু চ্যালেঞ্জিং। ইউটিউব শর্টসের
জন্য আলাদা বিজ্ঞাপন নীতি রয়েছে এবং শর্টস থেকে আয় করতে কিছু নির্দিষ্ট
শর্তপূরণ করতে হবে। ইউটিউব শর্টস থেকে আয় করার জন্য প্রয়োজনীয় বিষয়গুলি হল
ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামে যোগদান করতে হবে এবং আয় করার যোগ্যতা অর্জন করতে
হবে।
আপনার চ্যানেলে যথেষ্ট সাবস্ক্রাইবার এবং জনপ্রিয়তা থাকতে হবে। শর্টসের
ভিউসংখ্যা যথেষ্ট পরিমাণে বেশি হতে হবে। একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক ভিউ পেলেই
বিজ্ঞাপন দেখানো শুরু হবে। আপনাকে নিয়মিত ভাবে মানসম্পন্ন শর্টস আপলোড করতে
হবে যা দর্শকদের আকৃষ্ট করবে।
শর্টসে বিজ্ঞাপন থেকে আসা আয়ের একটা অংশ ইউটিউব নিজেই রাখবে। তাই দেখা যাচ্ছে,
শর্টস থেকে ইনকাম করতে পুরোপুরি একটা চ্যালেঞ্জ রয়েছে। আপনাকে দীর্ঘদিন ধরে
মানসম্পন্ন কন্টেন্ট তৈরি করে চলতে হবে এবং দর্শকদের আকৃষ্ট করতে হবে। তারপরই
শর্টস থেকে আয় করার সুযোগ পাবেন। সুতরাং এটি একটু শ্রমসাধ্য হলেও সম্ভব।
ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায়
ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায় আমরা হয়তো জানি না আসুন জেনে নিন কোন পদ্ধতি
দিয়ে আপনি youtube থেকে টাকা তুলবেন ইউটিউব থেকে টাকা তোলার কিছু প্রধান উপায়
নিম্নরূপ:
ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামে যোগদান করুন: যখন আপনি ইউটিউব পার্টনার
প্রোগ্রামে যোগদান করবেন, তখন আপনার ভিডিওগুলোতে বিজ্ঞাপন দেখানো হবে।
বিজ্ঞাপনের ভিউস এবং ক্লিকস থেকে আপনি আয় করতে পারবেন।
স্পন্সরশিপ: যদি আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি জনপ্রিয় হয়, তাহলে কোনো কোম্পানি
কিংবা ব্র্যান্ড আপনাকে স্পন্সর করতে পারে। তারা আপনার ভিডিওগুলোতে তাদের
পণ্য বা সেবার প্রচার করতে পারে এবং আপনাকে অর্থ প্রদান করবে।
সুপার চ্যাট এবং সুপার স্টিকার: আপনার দর্শকরা সুপার চ্যাট এবং সুপার
স্টিকার কিনতে পারে, যার থেকে আপনি আয় করবেন।
মার্চেন্ডাইজিং: আপনি আপনার ব্র্যান্ডের টি-শার্ট, ক্যাপ, মগ ইত্যাদি
বিক্রি করতে পারেন।
ক্রাউডফান্ডিং: প্ল্যাটফর্ম যেমন - পেটরিয়ন বা ফ্লোয়াটিং ইউটিউবার কো-ফাই
ব্যবহার করে আপনি আপনার দর্শকদের কাছ থেকে নিয়মিত অনুদান গ্রহণ করতে
পারেন।
অফলাইন ইভেন্ট: যদি আপনার চ্যানেল অনেক জনপ্রিয় হয়, তাহলে আপনি লাইভ শো
অথবা সম্মেলনের টিকিট বিক্রি করে আয় করতে পারবেন।
আফিলিয়েট মার্কেটিং: আপনি ভিডিওগুলোতে বিভিন্ন পণ্য বা সেবার প্রচার করতে
পারেন এবং কেউ সেগুলো কিনলে আপনি কমিশন পাবেন।
ইউটিউব থেকে আয় করার প্রাথমিক উপায় হল ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রাম এবং
স্পন্সরশিপ। তবে আরও কিছু উপায় অনুসরণ করলে বেশি আয় করা সম্ভব।
ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল
ইউটিউব থেকে আয় করার বিষয়টি ইসলামী শরীয়াহর দৃষ্টিতে কিছুটা জটিল। এ বিষয়ে
উলামা-মাশায়েখদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। তবে সামগ্রিক ভাবে দেখলে, ইউটিউব থেকে
আয় করা হালাল বা নাজায়েজ হওয়ার বিষয়টি নিম্নলিখিত বিষয়গুলির উপর নির্ভর
করে
কন্টেন্টের ধরন যদি আপনার কন্টেন্টে কোনো অশ্লীল, নৈতিকতাহীন বা ইসলামের
নীতি-নির্দেশনার পরিপন্থী কিছু না থাকে, তাহলে সেটা হালাল বলে বিবেচিত হবে।
বিজ্ঞাপনের ধরন যদি আপনার ভিডিওতে দেখানো বিজ্ঞাপনগুলো হারাম পণ্য বা সেবার হয়
তবে সেটা থেকে আয় করা নাজায়েজ বলে গণ্য হবে। যেমন- মদ বা জুয়ার বিজ্ঞাপন।
উপার্জনের মাধ্যম ইউটিউব থেকে আয় করার মাধ্যমগুলো যেমন- বিজ্ঞাপন,
সাবস্ক্রিপশন, মার্চেন্ডাইজিং ইত্যাদি যদি শরীয়তের নীতি অনুযায়ী হয়, তাহলে
সেটা হালাল বলে গণ্য হবে। সামগ্রিক ভাবে বলা যায়, নৈতিকতা এবং ইসলামী শিক্ষার
আলোকে যদি আপনি ইউটিউবে মানসম্মত ও উপকারী কন্টেন্ট তৈরি করেন এবং হালাল উপায়ে
আয় করেন, তাহলে সেটা হালাল বলে বিবেচিত হবে। তবে এ বিষয়ে আপনার নিজস্ব বিবেক
এবং উলামা-মাশায়েখদের পরামর্শ অনুসরণ করা উচিত।
ইউটিউব থেকে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যায়
ইউটিউব থেকে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যায় সেই সম্বন্ধে আপনাদের সাথে
বিস্তারিত আলোচনা করব। ইউটিউব থেকে মাসিক আয়ের পরিমাণ নির্ভর করে বেশ কিছু
বিষয়ের উপর। কিছু প্রধান বিষয় হলো:
সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা: যত বেশি সাবস্ক্রাইবার থাকবে, আপনার ভিডিওগুলির ভিউ
সংখ্যাও তত বেশি হবে। বেশি ভিউয়ের মানে আরও বেশি আয়।
ভিউ সংখ্যা: প্রতি 1,000 ভিউতে আপনি যত টাকা পাবেন তা পরিবর্তনশীল। সচরাচর এটি
$0.5 থেকে $5 ডলারের মধ্যে হয়ে থাকে।
বিজ্ঞাপন ইনকাম: ইউটিউবে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন যেমন - ডিসплে
বিজ্ঞাপন, স্কিপ্যাবল বিজ্ঞাপন, নন-স্কিপ্যাবল বিজ্ঞাপন। এগুলি থেকে আয় আলাদা
হয়।
কন্টেন্ট বিষয়বস্তু: বেশি মানসম্মত কন্টেন্ট করলে দর্শক বেশি আসবে।
বিজ্ঞাপন রেট: আপনার বাসস্থানের দেশে বিজ্ঞাপনদাতারা কতটা বিজ্ঞাপন বাজেট খরচ
করে তাও বিবেচনা করা হয়।
সাধারণত একটি মাঝারি সাবস্ক্রাইব্ড চ্যানেলের মাসিক আয় $100 থেকে $5,000 এর
মধ্যে থাকতে পারে। জনপ্রিয় চ্যানেল গুলোর মাসিক আয় $10,000+ এর বেশিও হতে পারে।
তবে এর জন্য সঠিক পরিকল্পনা, সৃজনশীলতা এবং অধ্যাবসায়ী পরিশ্রমের প্রয়োজন।
ইউটিউবে ১০০০ সাবস্ক্রাইব কত টাকা
ইউটিউবে 1000 সাবস্ক্রাইবার পাওয়ার জন্য প্রয়োজন হবে উচ্চ মানসম্পন্ন কন্টেন্ট
তৈরি করা এবং নিয়মিত ভিডিও আপলোড করা। একজন নতুন ইউটিউবারের জন্য 1000
সাবস্ক্রাইবার অর্জন করতে হলে আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে। সাধারণত 1000
সাবস্ক্রাইবার পাওয়ার জন্য কোন ক্যাশ প্রদান করতে হয় না। তবে কিছু বিপণন ও
প্রচারণার জন্য কিছুটা অর্থ ব্যয় করতে হতে পারে।
থাম্বনেইল বা অন্যান্য গ্রাফিক্স ডিজাইন করানোর জন্য ডিজাইনার নিযোগ ইউটিউব ভিডিও
প্রমোশন এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজ্ঞাপন দেওয়া বিভিন্ন টুলস এবং
সফটওয়্যারের মূল্য প্রদান এগুলির জন্য আপনাকে কিছুটা অর্থ ব্যয় করতে হতে পারে।
তবে মূলত আপনার কন্টেন্টের মান এবং নিয়মিততার উপরই নির্ভর করবে 1000
সাবস্ক্রাইবার পাওয়া।
সচারচর প্রশ্ন ও উত্তর
প্রশ্নঃ ইউটিউব কি অল্প কথায় উত্তর?
উত্তরঃ ইউটিউব হচ্ছে একটি অ্যাপস যেটার মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারবেন
যেটার মাধ্যমে আপনি ভিডিও দেখতে পারবেন ইউটিউব থেকে আপনি অনেক উপায় ইনকাম করতে
পারবেন।
প্রশ্নঃ ইউটিউব থেকে কি টাকা ইনকাম করা যায়?
উত্তরঃ ইউটিউব থেকে কি টাকা ইনকাম করা যায় হ্যাঁ ইউটিউব থেকে টাকা
ইনকাম করা যায় আপনি অনেক রকম ভাবে ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। ইউটিউব
এ লাইক দিয়ে ইউটিউব থেকে ব্লগিং করে আরো অনেক রকম উপায় ইউটিউব থেকে আপনি টাকা
ইনকাম।
প্রশ্নঃ ইউটিউব থেকে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যায়?
উত্তরঃ ইউটিউব থেকে মাসে ইনকাম হয় আপনি আপনার কাজের উপর নির্ভর করবে
আপনি কতটুকু কাজ করতে পারবেন । আপনার কাজের উপর নির্ভর করবে আপনি কত টাকা ইনকাম
করতে পারবেন ইনকাম করতে পারবেন ইউটিউব থেকে।
প্রশ্নঃ ইউটিউবে লাইক দিয়ে কিভাবে ইনকাম করা যায়?
উত্তরঃ ইউটিউবে লাইক দিয়ে সরাসরি কোনো ইনকাম করা যায় না। তবে লাইক হল
একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর যা আপনার ইউটিউব অ্যাকাউন্টের সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা রাখে। বেশি লাইক আপনাকে নিম্নোক্ত উপায়ে ইনকাম করতে সাহায্য করে:
ইউটিউব অ্যালগরিদম: বেশি লাইক ইউটিউব অ্যালগরিদমকে বুঝায় যে আপনার
কন্টেন্ট মানসম্পন্ন। ফলে অ্যালগরিদম আপনার ভিডিও সাজেস্ট করবে এবং বেশি
দর্শক আসবে। বেশি ভিউ = বেশি রেভিনিউ।
স্পনসর আকর্ষণ: বেশি লাইক মানে বেশি জনপ্রিয়তা। এটি ব্রান্ডগুলোকে আকর্ষিত
করবে আপনার সাথে স্পনসরশিপ বা অ্যাডভার্টাইজিং চুক্তি করতে।
মার্চেন্ডাইজিং ইনকাম: একটি জনপ্রিয় চ্যানেল মার্চেন্ডাইজ বিক্রি করতে
পারে যেমন- টি-শার্ট, মাগ ইত্যাদি।
ক্রাউডফান্ডিং: জনপ্রিয় চ্যানেলগুলো দর্শকদের কাছ থেকে সরাসরি
অনুদান/ডোনেশন পেতে পারে।
সুতরাং লাইক দিয়ে সরাসরি ইনকাম করা না গেলেও এটি আপনার চ্যানেলের জনপ্রিয়তা
এবং রেভিনিউ আয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশক্তি।
লেখকের মন্তব্য
ইউটিউব থেকে আয় করার ২০ উপায় জেনে নিন আমি আমার এই পোস্টটিতে আপনি youtube
থেকে কত রকম আয় করতে পারবেন তুলে ধরেছি । আশা করি আমার এই পোস্টটি পরলে আপনি
বুঝতে পারবেন যে youtube থেকে কত রকম ভাবে ইনকাম করা যায়। এবং ইউটিউব রঙিন এর
মাধ্যমে ইউটিউবে লাইক দিয়ে বিভিন্ন ভাবে ইনকাম করা যায় আশা করছি আপনি আমার এই
পোস্টটি পরলে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে সক্ষম হবেন যদি আপনি আমার এই পোস্টটি পড়ে
উপকৃত হন তাহলে আপনি আপনার বন্ধুদের কাছে শেয়ার করে দিবেন ধন্যবাদ।
বিডি অনলাইন স্মার্ট এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url