বরফ দিয়ে ব্রণ দূর করার ১০ টি উপায় জেনে নিন আমরা ব্রণ ভালো করার জন্য বা
দাগ তোলার জন্য পার্লারে কতই না টাকা খরচ করে থাকি না । কিন্তু ব্রণ আমাদের
লেগে থাকে আসুন জেনে নেই কিভাবে আপনি ব্রণ দূর করবেন।
প্রিয় পাঠক স্কিন ব্যাপারে মেয়েরা খুবই সেনসিটিভ তাই মুখে ব্রণ বের হলে খুবই
বিরক্ত লাগে বা দেখতেও খুব খারাপ লাগে। আমি আমার এই পোষ্টের মধ্যে তুলে ধরেছি
আপনি কিভাবে দ্রুত মুখের ব্রণ ভালো করবেন এবং নিজেকে আকর্ষণীয় করে
তুলবেন।
পোস্ট সূচীপত্র বরফ দিয়ে ব্রণ দূর করার ১০ দশটি জেনে নিন
ব্রণ দূর করার জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে আপনি যখন মুখটা বেশি ঘামাবেন মুখ
বেশি ঘামালে মুখে ব্রণ বের হয়। এজন্য আমাদেরকে প্রতিদিন বারবার করে মুখ পানি
দিয়ে ধুতে হবে তৈলাক্ত ত্বকগুলো খুবই সেনসিটিভ আমরা স্ক্রিন যদি সব সময়
পরিষ্কার রাখতে পারি তাহলে বোন রোদ থেকে মুক্তি পেতে পারি।
বরফ দিয়ে ব্রণ দূর করার ১০ টি উপায় নিমপাতা স্টেপ্টোকক ব্যবহার নিমপাতার
অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণাবলী রয়েছে। নিমপাতার রস বা
গুঁড়া ব্রণের উপর লাগিয়ে রাখুন। লবণ ও লঙ্কা লবণজল বা লঙ্কার পানি ব্রণের উপর
ব্রাশ করে লাগালে ব্যাকটেরিয়া দমন করে। এটি ব্রণের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
মধুতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ থাকায় ব্রণের উপর লাগালে তা সারিয়ে
তোলে। সাবধানে মধু ব্রণের উপর লাগাতে হবে। টক জ্বালাতন এটি ব্রণ শুকিয়ে ভালো
করার জন্য বহুল ব্যবহৃত হয়ে থাকে। টক জ্বালাতন লাগালে ব্রণ শুকিয়ে যায় এবং
ভালো হয়ে যায়। লেবুতে থাকা ভিটামিন-সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণাবলী ব্রণ
সারাতে সাহায্য করে। লেবুর রস ভালোভাবে পরিষ্কার করে ব্রণের উপর লাগাতে হবে।
নিয়মিত পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্নতা ব্রণ এলাকাটি পরিষ্কার রাখা এবং অতিরিক্ত স্পর্শ
এড়ানো জরুরি ।
তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণ দূর করার উপায়
বরফ দিয়ে ব্রণ দূর করার ১০ টি উপায় তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণ দূর করার জন্য
নিম্নোক্ত কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করা যেতে পারে:
নিয়মিত মুখ ধোয়া ও পরিষ্কার করা
সাবান পানি দিয়ে মুখ ভালোভাবে ধৌত করুন। ময়লা, তৈল এবং মৃত কোষগুলি দূর
হওয়ায় ব্রণ কমবে। তবে বেশি করে ঘষা যাবে না। বাজারে বিভিন্ন ধরনের আযুতোমিক
ক্লিনজার পাওয়া যায়। এগুলি ব্রণ কমাতে সাহায্য করে। সাবধানে ব্যবহার করতে
হবে।
ওভারনাইট টনার ব্যবহার
রাতে ঘুমানোর আগে সালাইসিলিক অ্যাসিড বা গ্লাইকোলিক অ্যাসিড যুক্ত টনার ব্যবহার
করুন। এগুলি তৈল দূর করতে সাহায্য করবে। নিমপাতা, তুলসীপাতা, মধু ইত্যাদি
ব্যবহার করা যেতে পারে ব্রণ কমাতে। নিমপাতার গুঁড়া বা তুলসীর রসের প্যাক
লাগিয়ে রাখুন।
অ্যালোভেরা জেল লাগানো
অ্যালোভেরা জেলে প্রদাহ নাশক ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ রয়েছে। জেল লাগালে
ব্রণ কমতে সাহায্য পাবে। পুষ্টিকর ও হাইড্রেটেড থাকার জন্য প্রচুর পরিমাণে
শাক-সবজি, ফল এবং পানি গ্রহণ করুন।
লেবু দিয়ে কি ব্রণ দূর করা যায়
লেবু ব্রণ দূর করার জন্য একটি কার্যকরী ঘরোয়া উপায়। লেবুর রয়েছে বিভিন্ন
গুণাবলী যা ব্রণ সারাতে সহায়তা করে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ক্ষমতা: লেবুতে
রয়েছে সাইট্রিক অ্যাসিড যা ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি রোধ করে। ব্রণের প্রধান কারণ
হল ব্যাকটেরিয়া, তাই লেবুর এই গুণ ব্রণ প্রতিরোধে সহায়ক।
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ লেবুতে রয়েছে ভিটামিন-সি যা প্রদাহ কমায়। ব্রণের
প্রধান লক্ষণ হলো প্রদাহ এবং লেবুর এই গুণ প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। লেবুর
অ্যালফা-হাইড্রোক্সি অ্যাসিড ত্বকের মৃত কোষগুলো অপসারণে সাহায্য করে, ফলে ব্রণ
যন্ত্রণা কমে আসে।
লেবু ব্যবহার করার পদ্ধতি
লেবুর রস বের করে নিন এবং একটি পরিষ্কার কাপড় বা বেল্ লাগান।
লেবুর রসে ভিজিয়ে ব্রণের উপর ধীরে ধীরে মর্দন করুন।
১০-১৫ মিনিট পর পরিষ্কার করে ফেলুন।
এভাবে দিনে ২/৩ বার করতে পারেন।
তবে খেয়াল রাখতে হবে যে লেবুর রস বেশি পরিমাণে বা দীর্ঘক্ষণ রাখলে ত্বক লাল
হয়ে যেতে পারে এভাবে আপনারা প্রতিদিন ব্যবহার করলে ফলাফল পাবেন । নিজেরাই
দেখতে পাবেন আপনার ব্রণ ধীরে ধীরে কমে গেছে এবং আপনার স্কিন অনেক ব্রাইট হয়ে
গেছে।
বেসন দিয়ে ব্রণ দূর করব কিভাবে
বরফ দিয়ে ব্রণ দূর করার ১০ টি উপায় বেসন একটি কার্যকরী ঘরোয়া উপায় যা
ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে। বেসনে রয়েছে এমন কিছু গুণাবলী যা ব্রণ প্রশমনে
সহায়ক অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণ: বেসন ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি রোধ করে। যেহেতু
ব্রণের প্রধান কারণ হল ব্যাকটেরিয়া, তাই বেসনের এই গুণ ব্রণ প্রতিরোধে কাজ
করে।
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ বেসনে রয়েছে ফাইটোন্যুট্রিয়েন্টস যা প্রদাহ কমায়।
ব্রণের প্রধান লক্ষণ হলো প্রদাহ, তাই বেসন প্রদাহ কমিয়ে ব্রণ সারাতে সাহায্য
করে। অ্যান্টি-ফাংগাল গুণ বেসনের এই গুণ ব্রণে ছত্রাক জীবাণু সংক্রমণ প্রতিরোধ
করে। বেসনে থাকা নার্ভিক অ্যাসিড ত্বকের মৃত কোষগুলো অপসারণ করে, ফলে ব্রণের
যন্ত্রণা কমে যায়।
বেসন ব্যবহারের পদ্ধতি
বেসন গুঁড়ো করে তার গুঁড়ার সাথে পানি মিশিয়ে একটি ঘন লেপ তৈরি
করুন।
এই প্রলেপ ব্রণের উপর লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে দিন।
পরে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
এভাবে দিনে ১/২ বার করতে পারেন।
এভাবে যদি আপনারা ব্রণ ভালো করতে চান তাহলে এভাবে বেসন দিয়ে নিজেকে সুন্দর করে
তুলুন এবং এই পদ্ধতি গুলো মেন্টেন করুন তাহলে অবশ্যই আপনার ব্রণ ভালো হয়ে
যাবে।
তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণ দূর করার ক্রিম
তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণ দূর করতে নিম্নলিখিত কিছু কার্যকরী ক্রিম ব্যবহার করা যেতে
পারে এই ক্রিমগুলো ব্যবহার করলে আপনার মুখে ব্রণ অবশ্যই চলে যাবে। আপনি যদি
নিয়মিত রাত্রে এই ক্রিমগুলো ইউজ করেন তাহলে অবশ্যই আপনার মুখের ব্রণ
দ্রুত নিরাময় হবে।
বেনজোইল পেরোক্সাইড ক্রিম
এটি একটি জনপ্রিয় এবং কার্যকরী ব্রণ প্রতিরোধক ক্রিম। বেনজোইল পেরোক্সাইড
ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি রোধ করে এবং ত্বকের তৈল নিয়ন্ত্রণ করে। উদাহরণস্বরূপ-
ক্লিনিক্যাল বেনজা, মুভ ইত্যাদি।
সালাইসিলিক অ্যাসিড ক্রিম
সালাইসিলিক অ্যাসিড ত্বকের মৃত কোষ ও তৈল দূর করতে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ-
স্ট্রাইডেক্স, ওকি ডিউক ইত্যাদি।
রেটিনয়িড ক্রিম
রেটিনয়িক অ্যাসিড দ্বারা এই ক্রিম ত্বকের তৈলাক্ত গ্রন্থিগুলোর কার্যকারিতা
নিয়ন্ত্রণ করে। উদাহরণস্বরূপ- ট্রেটিনএক্স, রিটিনএ ইত্যাদি।
আযুতোমাইসিন ক্রিম
আযুতোমাইসিন ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি রোধ করে। উদাহরণস্বরূপ- ক্লিনদ্রিল, ফাজিড
ইত্যাদি।
নিয়াসিনামাইড ক্রিম
নিয়াসিনামাইড ত্বকের তৈল নিষ্কাশন হ্রাস করে। উদাহরণস্বরূপ- নিকোসিন, স্লোভিডা
ইত্যাদি।
টি-ট্রি অয়েল ক্রিম
টি-ট্রি অয়েলের অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ফাংগাল গুণাবলী ব্রণ
প্রতিরোধে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ- ডার্মারেসিস, বডিক্ল্যাশিক্স ইত্যাদি।
প্রতিটি ত্বক আলাদা, তাই একইভাবে সব ক্রিম সবার জন্য কার্যকরী নাও হতে পারে।
পাশাপাশি নিয়মিত মুখ ধোয়া, পরিষ্কার রাখা এবং পুষ্টিকর খাবার খাওয়া খুবই
গুরুত্বপূর্ণ। যদি প্রবল ব্রণ বা সংক্রমণ থাকে অথবা কোন ক্রিমের প্রতি
অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, তাহলে অবশ্যই চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে
হবে।
ছেলেদের মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর করব কিভাবে
বরফ দিয়ে ব্রণ দূর করার ১০ টি উপায় ছেলেদের মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর করতে
নিম্নলিখিত কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করা যেতে পারে:
নিয়মিত মুখ ধোয়া
প্রতিদিন সকালে ও বিকালে অবশ্যই মুখ ধুয়ে নিতে হবে। এতে অতিরিক্ত তৈল ও মৃত
কোষগুলি দূর হবে। তবে বেশি চাপ সৃষ্টিকারী সাবান এড়িয়ে চলুন।
তৈলমুক্ত মুখ ধোয়ার পণ্য ব্যবহার
বাজারে পাওয়া যায় বিশেষ তৈলমুক্ত মুখ ধোয়ার পণ্য। এগুলি অতিরিক্ত তৈল দূর
করতে সাহায্য করবে।
আযুতোমিক ক্লিনজার ব্যবহার
আযুতোমিক ক্লিনজারে থাকে সালাইসিলিক অ্যাসিড বা বেনজয়িল পেরোক্সাইড যা তৈল
নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। সপ্তাহে ১/২ বার ব্যবহার করা যেতে পারে।
টনার ব্যবহার
আযুতোমিক টনার ব্যবহারে অতিরিক্ত তৈল শুষে নেওয়া হয়। এগুলি মুখের তৈলাক্ত ভাব
দূর করতে পারে।
আলোভেরা জেল লাগানো
আলোভেরা জেলে থাকা স্যালিসিলিক অ্যাসিড তৈল কমায় এবং সারিয়ে তোলে। দিনে ১/২
বার ব্যবহার করা যেতে পারে।
গ্রিন টি এক্সট্র্যাক্ট ব্যবহার
গ্রিন টি এক্সট্র্যাক্টের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণে তৈলাক্ত ত্বক নিয়ন্ত্রণে
থাকে। এটি টনার বা মাস্ক হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ
প্রচুর পরিমাণে পানি পান এবং শাক-সবজি, ফল খাওয়া উচিত। এতে শরীরের অভ্যন্তরীণ
তৈলাক্ত অবস্থা নিয়ন্ত্রিত থাকবে।
যদি এসব পদ্ধতি অনুসরণ করেও কোন উন্নতি না দেখা যায়, তাহলে আপনাকে চিকিত্সকের
পরামর্শ নিতে হবে। তিনি প্রয়োজনে ওষুধ বা অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতি নির্দেশ
দিতে পারবেন।
ব্রণ এর জন্য ভালো ফেসওয়াস কোনটি
বরফ দিয়ে ব্রণ দূর করার ১০ টি উপায় ব্রণের জন্য ভালো ফেসওয়াশ কোনটি
আমরা ব্রণের জন্য পার্লারে গিয়ে কতইনা টাকা খরচ করে থাকি। এবং দোকান থেকে না
জেনে অনেকগুলো ফেসওয়াশ করে থাকি ফোনটা ভালো আমরা সেটা বুঝতে পারি না । এবং
অনেক কিছু মেখে মুখের অবস্থা আরো খারাপ করে ফেলি সঠিক ফেসওয়াস কোনটা সেটা আমরা
নির্ধারণ করতে পারি না। তো পাঠক আসন জেনে নিন কোন ফেসওয়াসগুলো মাখলে আপনার
মুখে ব্রণ দ্রুত কমে যাবে।
হিমালিয়া নিম ফেসওয়াশ
ব্রণ দূর করার 10 টি ফেসওয়াশের নাম
সিম্পল ফেসওয়াশ
গার্নিয়ার ফেসওয়াস
গার্নিয়ার মেন ফেস ওয়াশ
রুট ইয়ার উত ফেসওয়াশ
ক্লিনক্লিয়ার ফেসওয়াশ
ভিকো ফেসওয়াশ
লরিয়াল ফেসওয়াশ
পার্স ফেসওয়াশ
এই ফেসওয়াশগুলা মাখলে আপনি দ্রুত মুখের ব্রণ দূর করতে পারবেন। নিয়মিত
প্রতিদিন যদি মুখ পরিষ্কার করার সময় আপনি এই ফেস ওয়াশ মেখে
মুখ ওয়াশ করেন তাহলে অবশ্যই আপনার দ্রুত কাজে আসবে।
কোন খাবার গুলো খেলে ব্রন কম হয়
ব্রন-কমানোর জন্য নিম্নলিখিত খাবারগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে পালং শাক পালং
শাকের ভিতরে অ্যান্টি-অকসিডেন্ট ও ভিটামিন কে রয়েছে যা ব্রন কমাতে সাহায্য
করে। কাঁচা পেঁয়াজ পেঁয়াজে কিউর্সেটিন নামক অ্যান্টি-অকসিডেন্ট রয়েছে যা
ব্রন কমানোর পাশাপাশি ত্বকের রোগ প্রতিরোধও করে। টমেটো টমেটোতে রয়েছে
ভিটামিন সি যা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী এবং ব্রন কমাতে সাহায্য করে।আদা আদার
মধ্যে এন্টি-ইনফ্লেমেটরি ও এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণাবলী রয়েছে যা ব্রন দূর
করতে সহায়তা করে।
নারিকেল পানি নারিকেল পানিতে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের সমৃদ্ধি রয়েছে যা ব্রন প্রশমনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
পালন করে। দই এ প্রোবায়োটিকস রয়েছে যা ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে এবং
ব্রন দূর করতে সাহায্য করে। সুষম খাদ্যাভ্যাস এবং নিয়মিত
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি এই খাবারগুলি গ্রহণ করলে ব্রনের সমস্যা
প্রশমিত হতে পারে।
গরমে কিভাবে ব্রণ দূর করা যায়
গরমের সময় ব্রণ দূর করার জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করা যেতে পারে
শরীরকে সর্বদা পরিষ্কার ও শুষ্ক রাখুন গরমের সময় অতিরিক্ত ঘামাঘামি হয়, যা
ব্রণের সৃষ্টি করতে পারে। তাই প্রতিদিন গোসল করে শুষ্ক কাপড় পরিধান করুন।
পরিষ্কার তোয়ালে শরীর মুছে ফেলুন।
শরীরে হালকা জামাকাপড় পরুন গরমের সময় চামড়া বায়ু চলাচলের জন্য নরম এবং
হালকা কাপড় পরিধান করুন যাতে ঘাম না জমে। শিয়ালবিন্দু ব্যবহার করুন
শিয়ালবিন্দুতে থাকা সালফার ব্যাকটেরিয়া দমন করে এবং ব্রণ প্রশমিত করতে
সাহায্য করে। শরীরের ব্রণযুক্ত অংশে শিয়ালবিন্দু ব্যবহার করুন।
নিয়মিত চকলেট খেটে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন রৌদ্রের আঘাত থেকে চামড়াকে
রক্ষা করতে চকলেট খেটে সানস্ক্রিন লাগান। ভালভাবে পানি পান করুন দেহে
পর্যাপ্ত পরিমাণ তরল থাকলে শরীর ঠান্ডা থাকবে এবং ব্রণ ভাল হতে সাহায্য করবে।
দিনে কমপক্ষে ৮ গ্লাস পানি পান করুন।
ফল ও সবজি খান ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ফল ও সবজি গ্রহণ
করুন যা ব্রণ প্রশমিত করতে সাহায্য করবে। বডি লশন ব্যবহার পরিহার করুন স্ত্রী
বা বডি লশনের কারণে ব্রণ আরও খারাপ হতে পারে। এছাড়াও ব্রণের প্রকৃতি
অনুযায়ী চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে পারেন।
লেখকের মন্তব্য
বরফ দিয়ে ব্রণ দূর করার ১০ টি উপায় জেনে নিন প্রিয় পাঠক আমি আমার এই পোষ্টের
মধ্যে তুলে ধরেছি আপনি কত রকম উপায়ে ব্রণ দূর করতে পারেন। মুখের এবং নিজেকে
কিভাবে আকর্ষণীয় গড়ে তুলবেন কত রকম ভাবে নিজের মুখে ব্রণ দূর করবেন। সেই
সম্বন্ধে আমি আমার এই পোষ্টের মধ্যে তুলে ধরেছি আশা করছি আপনি আমার এই পোস্টটি
পড়লে খুব দ্রুত মুখের ব্রণ দূর করতে পারবেন। আপনি যদি মুখে ব্রণ দূর করতে
পারেন তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিবেন।
বিডি অনলাইন স্মার্ট এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url