ছেলেদের মুখ থেকে দাগ দূর করা ক্রিমের নাম - ছেলেদের মুখে দাগ হয় কেন
mst Borna
১৩ জুন, ২০২৪
ছেলেদের মুখ থেকে দাগ দূর করা ক্রিমের নাম আপনারা জানতে পারবেন আমার এই পোস্টের
মধ্যে আমরা দাগ নিয়ে কতই না । চিন্তিত থাকি কারণ মুখে দাগ উঠলে দেখতে খুবই খারাপ
লাগে আসুন জেনে নিন কিভাবে আপনি মুখের দাগ তুলবেন।
সচরাচর দাগ তোলার জন্য আমরা বিভিন্ন ক্রিম ব্যবহার করে থাকি এবং পার্লারে গিয়ে
অনেক টাকা খরচ করে থাকে। আসলে সঠিকটা না জানলে আপনার এই টাকা খরচ করা অযথা আসুন
জেনে নিন অতি দ্রুত কিভাবে মুখের দাগ তুলবেন। আপনি এবং নিজেকে অনেক সুন্দর ও
আকর্ষণীয় করে তুলবেন নিম্নে তা দেওয়া রই।।
পোস্ট সূচিপত্র ছেলেদের মুখ থেকে দাগ দূর করা ক্রিমের নাম
ছেলেদের মুখে দাগ হওয়ার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। কিছু প্রধান কারণ নিম্নরূপ
হরমোনাল পরিবর্তন ছেলেদের কিশোর বয়সে হরমোনাল পরিবর্তন ঘটে। এই সময়
তেস্টোস্টেরন নামক পুরুষ হরমোনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। ফলে ত্বকের তৈলগ্রন্থি
সক্রিয় হয়ে ওঠে এবং বেশি তৈল নির্গত হতে থাকে, যা দাগ দানা সৃষ্টির প্রধান
কারণ।
অপরিষ্কার ত্বক যথাযথভাবে ত্বক পরিষ্কার না করা এবং চর্বি ও অনাবশ্যক তৈল না
ধৌত করার কারণে ছোট ছোট দাগ দানা হয়। অপুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস অতিরিক্ত
তৈলাক্ত, চিনিযুক্ত ও চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া দাগ দানা সৃষ্টির একটি কারণ।
পরিবেশগত কারণ বায়ু দূষণ, ধূলোবালি, গরম পরিবেশ প্রভৃতি কারণে দাগ দানা সমস্যা
দেখা দিতে পারে।
সাইকোসোম্যাটিক কারণ মানসিক চাপ, আতঙ্ক, উদ্বেগ প্রভৃতি কারণে দাগ দানা সৃষ্টি
হতে পারে।ক্ষতিকারক বিষবাষ্প কিছু রাসায়নিক বা বিষাক্ত বাষ্প শ্বাসকষ্টের সাথে
দাগ দানার সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। জীবাণুসংক্রমণ জীবাণু সংক্রমণ ফলেও দাগ
দানা হতে পারে।
সচেতন থাকা, ত্বক পরিষ্কার রাখা, ভাল খাদ্যাভ্যাস গ্রহণ এবং নিয়মিত ব্যায়াম
করলে এই সমস্যা কিছুটা দূর করা সম্ভব। অনেক সময় পুষ্টিগুণসম্পন্ন খাবার ও
নিয়মিত পরিষ্কার রক্ষায় দাগ দানা নিয়ন্ত্রিত করা যায়। অন্যথায় চিকিৎসকের
পরামর্শ নেওয়া উচিত।
ছেলেদের মুখ থেকে দাগ দূর করা ক্রিমের নাম
ছেলেদের মুখের দাগ দূর করার জন্য বাজারে বিভিন্ন প্রকার ওভার দ্য কাউন্টার এবং
ওষুধসামগ্রী বিক্রি হয়। কিছু জনপ্রিয় এবং কার্যকরী ক্রিম জেলের নাম নিম্নরূপ
বেনজয়েল পেরক্সাইড জেল: দাগদানা দূর করতে এটি একটি জনপ্রিয় ওষুধ। ব্র্যান্ডের
নাম - ক্লিনিক, পার্সোলান, এপিদুও ইত্যাদি।
ট্রেটিনয়েন ক্রিম: ভিটামিন এ উৎপাদিত ওষুধ, রিটিন-এ এর নামে প্রচলিত।
নাইকোমাইড জেল: এই জেলে থাকে নাইকোমাইড সোডিয়াম।
প্যানওক্সিল জেল ক্রিম: এতে থাকে বেনজয়েল পেরক্সাইড ও ক্লিনডাময়েসিন।
এছাড়াও কিছু হ্যারবাল ক্রিম যেমন- অ্যালোভেরা, টি-ট্রি, নেম, হ্রিংরাজ ক্রিম
ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। তবে দাগদানার প্রকৃতি অনুযায়ী চিকিত্সকের পরামর্শে
ওষুধ ব্যবহার করা উচিত।
ছেলেদের মুখের দাগ দূর করার ফেসওয়াশের নাম
ছেলেদের মুখের দাগ দূর করার জন্য বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ পাওয়া
যায়। কিছু জনপ্রিয় এবং কার্যকরী ফেসওয়াশের নাম নিম্নরূপ:
নিউট্রোজিনা ফেসওয়াশ: সালিসাইলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ এই ফেসওয়াশ দাগদানা দূর করতে
বেশ কার্যকরী।
সিট্রাভেল ফেসওয়াশ: সালিসাইলিক এসিড এবং সিট্রিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ।
হিমালয়ান নীম ফেসওয়াশ: নীমের গুণাগুণ থাকায় দাগ-দানা দূর করতে সাহায্য
করে।
ক্লিনিক ফেসওয়াশ: বেনজয়েল পেরক্সাইড সমৃদ্ধ এই ফেসওয়াশ দাগদানা দূর করতে
বহুল ব্যবহৃত।
ক্লারিন ফেসওয়াশ: সালিসাইলিক অ্যাসিড এবং গ্লাইকোলিক অ্যাসিড
সমৃদ্ধ।
ফেয়ার এন্ড লভলি ফেসওয়াশ: টি-ট্রি অয়েল ও নীমের গুণে দাগ দানা দূর করে।
বায়োডার্মা ফেসওয়াশ: জৈব উপাদানসমৃদ্ধ, দাগদানা প্রশমিত করে।
ক্লিনিল ফেসওয়াশ: বেনজয়েল পেরক্সাইড এবং সালিসাইলিক অ্যাসিড
সমৃদ্ধ।
নাইজেল ফেসওয়াশ: জলভিত্তিক এই ওয়াশে নীমের গুণাগুণ রয়েছে।
হিমালয়ান হ্রিংরাজ ফেসওয়াশ: হ্রিংরাজের গুণ থাকায় দাগদানা প্রশমন করে।
এছাড়াও বিভিন্ন গ্লাইকোলিক অ্যাসিড, ফরমিক অ্যাসিড ভিত্তিক ফেসওয়াশও রয়েছে।
দাগের প্রকৃতি অনুযায়ী চিকিত্সকের পরামর্শ নিয়ে উপযুক্ত ফেসওয়াশ ব্যবহার করা
উচিত।
ছেলেদের মুখ ফর্সা হওয়ার ক্রিম
ছেলেদের মুখ থেকে দাগ দূর করা ক্রিমের নাম ও ছেলেদের মুখ ফর্সা হওয়ার জন্য
বাজারে বিভিন্ন ধরণের ক্রিম পাওয়া যায়। কিছু জনপ্রিয় এবং কার্যকরী ক্রিমের
নাম নিম্নরূপ ফেয়ার এন্ড হ্যান্ডসাম ফ্রেশ ফেয়ার ক্রিম এই ক্রিমে মুখ উজ্জ্বল
করার জন্য ভিটামিন বি৩, ই ও সানস্ক্রিন রয়েছে। লেক্স নাভেল্লা ব্রাইটেনিং
ক্রিম এই হারবাল ক্রিমে মুখকে উজ্জ্বল করার জন্য নাভেল্লা ফল এক্সট্র্যাক্ট
রয়েছে।
গ্যারনিয়ার মেন আক্টিভ ফেয়ার ক্রিম এই ক্রিমে থাকা ভিটামিন সি, ই ও এবিএইচএ
ফর্সা মুখ হওয়া রোধ করে। লেভলন ন্যাচারাল গ্লোবাই ম্যাস্ক এটি মাস্ক হলেও
মুখের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে। ওলি ভিটা ভাইট-সি
ট্রান্সলুসেন্ট ফেয়ারিং ক্রিম এই ক্রিমে ভিটামিন সি রয়েছে যা মুখের রঙ
উজ্জ্বল করে।ব্রাইটেনিনা ব্রাইট এনং ফেয়ার ক্রিম এই ক্রিমে কুয়াসিয়া
অ্যামারা থাকায় মুখের দাগ-কালচে দূর করতে সাহায্য করে।
ভ্যাসলাইন ই হোয়াইটনিং মৌইশচারাইজিং লোশন এটি একটি পরিপোষক দ্রব হলেও মুখের রঙ
উজ্জ্বল করে। হিমালয়ান নীম পাক ক্রিম নিষ্কর্ষিত নীমের গুণাগুণ থাকায়
ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করে এবং দাগ-কালচে দূর করে। ক্রিম ব্যবহারের সময় ইঙ্গিত
অনুসরণ করা জরুরি। দাগ কালচে বা ত্বকের রঙের বৈষম্য বেশি থাকলে চিকিৎসকের
পরামর্শ নেওয়া উচিত।
ডার্ক স্পট দূর করার ক্রিমের নাম
ডার্ক স্পট বা কালো দাগ দূর করার জন্য বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বিশেষ
ক্রিম পাওয়া যায়। কিছু জনপ্রিয় এবং কার্যকরী ডার্ক স্পট রিমুভাল ক্রিমের
নাম নিম্নরূপ:
নেউট্রোজিনা ফাইন ফেয়ার ইনটেনস এনরিচ ফেয়ার ক্রিম: ছালে আঘাত থেকে
সৃষ্ট ডার্ক স্পট দূর করে।
লেক্স সানসিল্ক গ্লোজ্যাম ব্রাইটেনিং স্পেশাল ক্রিম: খেজুর ও কাজু
এক্স্ট্র্যাক্ট এবং উজ্জ্বল করে তৈরী।
লেভলন নেচারা গ্লো বডি ব্রাইটেনার: জৈব উপাদান দিয়ে তৈরি, শরীরের ডার্ক
স্পট এবং কাল দাগ দূর করতে কার্যকরী।
ইভলিন বায়োলিউমিন স্কিন ক্লিয়ারিং উটওয়াশ: দাগ ও কালো ফুসকুড়ি দূর
করে ত্বককে উজ্জ্বল করে।
লেক্স গ্লোসিপা গ্লোজ্যাম নন-ট্রান্সফার ব্রাইটনিং জেল ক্রিম: গোলাপ
এক্স্ট্র্যাক্ট ও হালুদের সাথে ডার্ক স্পট দূর করে উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
ডার্ক স্পটের কারণ যাই হোক না কেন, এসব ক্রিম ব্যবহার করার আগে চিকিৎসকের
পরামর্শ নেওয়া উচিত। অন্যথায় বিপরীত প্রভাব পড়তে পারে।
মুখের কালো দাগ ও ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায়
মুখের কালো দাগ এবং ব্রণ দূর করার জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় দই দিয়ে ফেস প্যাক
একটি বাটিতে দুই চামচ দই এবং এক চামচ চিনিমাটি মিশিয়ে একটি ঘন প্যাক তৈরি
করুন। এটি মুখে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রাখুন এবং পরে চেয়ে ঘষে মুছে ফেলুন। দই
অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণের সাথে ত্বককে আর্দ্রতা প্রদান করে।
আদা লেবুর রস দিয়ে ফেস প্যাক একটি পাতিল বাটিতে আধা চামচ আদার রস, দুই চামচ
লেবুর রস এবং আধা চামচ দই মিশিয়ে ফেস প্যাক তৈরি করুন। এটি মুখে লাগিয়ে ১৫-২০
মিনিট রাখুন। আদা ও লেবুতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ফাংগাল উপাদান
থাকায় মুখের দাগ ও ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে।
চিনিমাটি এবং লেবুর রস দিয়ে স্ক্রাব সমান অনুপাতে চিনিমাটি এবং লেবুর রস
মিশিয়ে একটি স্ক্রাব তৈরি করুন। মুখের কালো দাগ ও ব্রণ এলাকায় ঘষতে থাকুন।
লেবু অ্যান্টি-সেপটিক এবং চিনিমাটি এক্সফ্লিয়েটিং উপাদান থাকায় মুখের দাগ ও
ব্রণ পরিষ্কার করে। ময়দামাখা আটা ও লেবুর রস আটা ও লেবুর রসে ফেস প্যাক তৈরি
করে মুখে লাগিয়ে রাখুন। মুখে থেকে খসখসে দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
তুলসী পাতার রস তুলসী পাতার রস মুখে লাগিয়ে রাখলে মুখের দাগ এবং ব্রণ ধীরে
ধীরে দূর হয়। তুলসীতে অ্যান্টি-সেপটিক ও অ্যান্টি-ফাংগাল গুণ রয়েছে। অলিভ
অয়েল অলিভ অয়েল দিয়ে মুখের মালিশ করলে দাগ ও ব্রণ কমে যায়। এছাড়াও ত্বককে
আর্দ্রতা প্রদান করে। নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার সকালে ও সন্ধ্যায় মুখ ভালভাবে ধৌত
করা জরুরি। এতে মুখের অতিরিক্ত তৈল এবং মলা দূর হয়ে দাগ-কালচে ও ব্রণ হওয়া
কমে। এছাড়াও পর্যাপ্ত পানি পান, সুষম খাদ্যাভ্যাস ও নিয়মিত ব্যায়াম করলে
মুখের দাগ ও ব্রণ প্রশমিত হতে সাহায্য করে।
কোন কোন কারনে আমাদের মুখে দাগ হয়
ছেলেদের মুখ থেকে দাগ দূর করা ক্রিমের নাম মুখে দাগ হওয়ার বিভিন্ন কারণ
রয়েছে, যেমন হরমোনাল পরিবর্তন হরমোনাল অসামঞ্জস্যের কারণে মুখে দাগ দেখা
দিতে পারে। এটি বিশেষভাবে কিশোর বয়সে নারী ও পুরুষ উভয়েরই ক্ষেত্রে
প্রযোজ্য।অ্যালার্জি খাদ্য, ওষুধ বা অন্যান্য উপাদানের প্রতি অ্যালার্জিক
প্রতিক্রিয়ার কারণে মুখে দাগ দেখা দিতে পারে। ত্বকের রোগ একজিমা, রোজেসিয়া
বা অন্যান্য ত্বকের রোগের কারণে মুখে দাগ হতে পারে।
সূর্যালোকের অতিরিক্ত প্রভাব অতিরিক্ত সূর্যালোকের সম্মুখীন হলে মুখে দাগ
দেখা দিতে পারে।অপরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অপরিষ্কার চামড়া এবং প্রদাহজনিত মুখের
ত্বকে দাগ তৈরি হতে পারে। চাপ বা ঘর্ষণ বিভিন্ন কারণে মুখের উপর চাপ বা
ঘর্ষণের ফলে দাগ দেখা দিতে পারে। চিকিৎসাগত অবস্থা দেহে লৌহসঙ্কট, কিছু
ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা অন্যান্য চিকিৎসাগত কারণেও মুখে দাগ হতে পারে।
যদি দাগ দীর্ঘস্থায়ী হয় বা অন্যান্য উপসর্গ থাকে, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ
নেওয়া উচিত।
কফি দিয়ে কিভাবে দাগ উঠানো যায়
কফি দাগ মুছে ফেলার জন্য কিছু প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে। নিচে তার কয়েকটি উল্লেখ
করা হল লেবুর রস লেবুর রসে অ্যাসিডিক গুণাবলী থাকে যা দাগ মুছে ফেলতে সাহায্য
করে। দাগের উপর লেবুর রস ছিটিয়ে দিন এবং 5-10 মিনিট পর পরে পরিষ্কার পানি
দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। বেকিং সোডা বেকিং সোডার অ্যাবরেসিভ গুণাবলী দাগ মুছে ফেলতে
সাহায্য করে। বেকিং সোডা এবং পানি মিশিয়ে একটি ঘন পেস্ট বানিয়ে নিন এবং দাগের
উপর লাগিয়ে রাখুন। কিছুক্ষণ পর ভালোভাবে ঘষে দিন এবং পরিষ্কার পানি দিয়ে
ধুয়ে ফেলুন।
সেঁধা লঙ্কা লঙ্কার রস দাগ মোছার ক্ষমতা আছে। দাগের উপর লঙ্কার রস ছিটিয়ে দিন
এবং কিছুক্ষণ থাকতে দিন। পরে ভালোভাবে ঘষে দিন এবং পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে
ফেলুন। নুন নুনও একটি ভাল দাগ মোছার উপাদান। নুন এবং পানি মিশিয়ে ঘন পেস্ট
বানিয়ে নিন এবং দাগের উপর লাগিয়ে রাখুন। কিছুক্ষণ পর ঘষে দিন এবং পরিষ্কার
পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
গ্লাইসারিন গ্লাইসারিনও কফি দাগ মুছে ফেলতে সাহায্য করে। দাগের উপর গ্লাইসারিন
ছিটিয়ে দিন এবং কিছুক্ষণ থাকতে দিন। পরে ঘষে দিন এবং পরিষ্কার পানি দিয়ে
ধুয়ে ফেলুন। মনে রাখবেন, প্রথমে কোনো নরম কাপড় দিয়ে দাগ মুছে ফেলার চেষ্টা
করুন। কোনো নাজুক বা সংবেদনশীল পৃষ্ঠে এই পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করার আগে একটি ছোট
অঞ্চলে পরীক্ষা করে নিন।
লেখক এর মন্তব্য
ছেলেদের মুখ থেকে দাগ দূর করা ক্রিমের নাম মুখে দাগ বের হলে খুবই খারাপ লাগে
দেখতে ছেলেদের মুখে দাগ বের হওয়া নিয়ে যতগুলো প্রশ্ন আপনাদের মনে ছিল আমি
আর্টিকেলে তুলে ধরেছি। এবং কিভাবে দ্রুত দাগ ভালো করবেন সে সম্বন্ধে আমার
আর্টিকেলে সম্পূর্ণ তুলে ধরা রয়েছে আপনি যদি আমার আর্টিকেলটা পড়ে থাকেন তাহলে
অবশ্যই জানতে পারবেন। কিভাবে বা কোন ক্রিম মাখলে কোন ফেসওয়াশ ব্যবহার করলে
আপনার মুখে দাগ দ্রুত ভালো হয়ে যাবে আশা করছি । আপনি আমার এই পোস্টটি করবেন
আপনি যদি আমার এই পোস্টটি কোন উপকৃত হন তাহলে আপনি আপনার বন্ধুদের মাঝে
শেয়ার করে দিবেন ধন্যবাদ।
বিডি অনলাইন স্মার্ট এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url