জিরা কিভাবে খেলে দ্রুত ওজন কমে আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা । আমরা রান্নার কাজে জিরা ব্যবহার করে থাকি কিন্তু সেই যে আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করবে । সেটাকে আমরা জানি আসুন জেনে নেই জন্য তলপেটে চর্বি কমানোর উপায়।
আমরা ওজন কমানোর জন্য ওষুধ খেয়ে থাকি ব্যায়াম করে থাকি কিন্তু আমাদের ওজন কমতে চাই না। আমি আমার এই পোষ্টের মধ্যে তুলে ধরেছি আপনি আপনার ওজন কিভাবে দ্রুত কমাবেন আপনি আমার পুরো পোস্টে পড়লে জানতে পারবেন।
পোস্ট সূচিপত্র জিরা কিভাবে খেলে দ্রুত ওজন কমে - তল পেটের চর্বি কমানোর উপায়
জিরা কিভাবে খেলে দ্রুত ওজন কমে
জিরা গুঁড়া ওজন কমানোর জন্য বেশ কার্যকরী একটি উপায়। সেটি কিছু পদ্ধতির মাধ্যমে ওজন কমাতে সাহায্য করে জিরায় থাকা ফাইবার ও প্রোটিন দীর্ঘক্ষণ তৃপ্তি অনুভূতি দেয়, ফলে খিদে কমে এবং খাওয়ার পরিমাণ হ্রাস পায়। জিরায় থাকা থার্মোজেনিক উপাদান মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয়, যার ফলে শরীর বেশি ক্যালরি পুড়িয়ে ফেলে।
জিরার ভেষজ গুণাবলী হর্মোনগত সমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ জিরা ব্যক্তিকে পরিপাক প্রক্রিয়া সহজ করে এবং গ্যাসের সমস্যা কমিয়ে দেয়।
জিরা খাওয়ার কিছু পদ্ধতি:
- গরম পানি বা চা কফির সাথে ১ ২ চামচ জিরা গুঁড়া মিশিয়ে খান।
- সালাদ বা ঝোল রান্নায় জিরা গুঁড়া ব্যবহার করুন।
- জিরা গুঁড়া মিশিয়ে লেবুর রস বা ঘ্রিতভাজা বেগুন খান।
- দুধে জিরা গুঁড়া ভিজিয়ে পান করুন।
তবে স্মরণ রাখবেন, শুধুমাত্র জিরা খেয়ে ওজন কমবে না। এর সাথে নিয়মিত শারীরিক চর্চা ও সুষম আহার গ্রহণ করতে হবে। আর কোনও স্বাস্থ্য সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
জিরা পানি কখন খেতে হয়
জিরা পানি খাওয়ার জন্য কোনও নির্দিষ্ট সময় নেই। তবে কিছু সময়ে জিরা পানি খাওয়া অধিক উপকারী হতে পারে:
সকালে খালি পেটে
সকালে খালি পেটে জিরা পানি পান করলে তা মেটাবলিজম বৃদ্ধি করতে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। এছাডা এটি পরিপাকক্রিয়াকে উত্তেজিত করে।
খাবারের আগে
খাওয়ার আধা ঘন্টা আগে জিরা পানি খেলে তা খাদ্য গ্রহণের পর থেকে খিদে প্রশমিত করতে সাহায্য করে। ফলে আপনি কম খাবেন।
খাওয়ার পর
খাওয়ার পর জিরা পানি পান করলে তা পরিপাকক্রিয়া সহজ করে এবং গ্যাস বা বদহজমের সমস্যা প্রশমিত করে।
রাতে শোয়ার আগে
রাতে ঘুমানোর আগে জিরা পানি খেলে রাতে থেকে ওজন কমানোর প্রক্রিয়াটি সচল থাকে।
তবে স্মরণ রাখতে হবে জিরা পানি কখন খাবেন তা আপনার নিজের অভ্যাস এবং সুবিধার উপর নির্ভর করবে। গুরুত্বপূর্ণ হল নিয়মিত জিরা পানি খাওয়া এবং এর সাথে পরিমিত খাদ্যগ্রহণ ও শারীরিক চর্চা করা।
জিরা পানি বানানোর নিয়ম
জিরা পানি বানানোর নিয়ম খুবই সহজ। এভাবে বানাতে পারেন
উপকরণ
- ১ চা চামচ জিরা গুঁড়া
- ১ গ্লাস (২৫০ মিলি) গরম পানি
- লেবুর রস (ইচ্ছামত)
প্রণালী
জিরা কিভাবে খেলে দ্রুত ওজন কমেএক গ্লাস গরম পানি নিন। পানিটা খুব গরম না হলেও চলবে, তবে উত্তম হবে যদি পানিটা একটু ঝাল থাকে। এক চা চামচ জিরা গুঁড়া পানিটে ভালভাবে নেড়ে দিন। পানিটাকে ৫-৭ মিনিট ধরে ঢেকে রাখুন যাতে জিরার গুণাবলী পানিতে মিশে যায়।
ইচ্ছে করলে এখানে আধা চা চামচ লেবুর রস যুক্ত করতে পারেন। লেবু জিরার স্বাদকে আরও উপাদেয় করবে। জিরা পানিটাকে ঝাঁঝরা বা ছাঁকনি দিয়ে ছাঁকুন যাতে জিরার গুঁড়াগুলো অপসারিত হয়। এখন জিরা পানিটি তৈরি। গরম অথবা ঠাণ্ডা করেই পান করতে পারেন।
বিশেষ পরামর্শ
গরম পানি ব্যবহার করলে জিরার গুণাবলী বেশি বের হবে।
জেরার পরিবর্তে জিরার টুকরো ব্যবহার করা যায়। তবে গুঁড়া থেকে বেশি গুণাবলী পাওয়া যায়।
প্রয়োজনে মৌসম্ভী ও মধু বা গুড় মিশিয়েও খেতে পারেন।
খাওয়ার আগে বা পরে এই পানি পান করলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন।
নিয়মিত জিরা পানি পান করলে ওজন নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি অন্যান্য স্বাস্থ্য সুবিধাও পাবেন।
লেবু দিয়ে জিরা পানি খাওয়ার উপকারিতা
লেবু দিয়ে জিরা পানি খাওয়ার বহু উপকারিতা রয়েছে পরিপাক সহায়তা লেবু ও জিরা উভয়ই পরিপাক প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। জিরা গ্রহণযোগ্যতা বাড়ায় এবং লেবু পেপসিন হর্মোন নির্গত বাড়িয়ে পরিপাক সহজ করে। ওজন নিয়ন্ত্রণ জিরা ও লেবু উভয়ই ওজন কমানোতে সহায়ক। জিরা মেটাবলিজম বাড়ায় এবং লেবুর অ্যাসিডিটির কারণে খিদে কমে।
এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ লেবু ও জিরা উভয়ই ভিটামিন-সি ও অন্যান্য এন্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ। এগুলো শরীরকে তীব্র অক্সিডেশন থেকে রক্ষা করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: জিরা ও লেবুর এন্টিঅক্সিডেন্ট ও অন্যান্য গুণাবলী রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ জিরায় থাকা ফাইবার ও লেবুর অ্যাসিডিটি রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।দাঁতের স্বাস্থ্য লেবুর অ্যাসিডিটি ব্যাকটেরিয়া নাশক ক্ষমতা রয়েছে যা দাঁতের স্বাস্থ্য বজায় রাখে।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ জিরায় থাকা পটাসিয়াম ও লেবুর অ্যাসিডিটি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। তাই লেবু ও জিরার সমন্বয়ে জিরা পানিটি একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এটি নিয়মিত সেবন করলে শরীরের বিভিন্ন স্বাস্থ্যগত সমস্যা দূর করতে সাহায্য করবে।
কিভাবে জিরা পানি খেলে দ্রুত ওজন কমে
জিরা কিভাবে খেলে দ্রুত ওজন কমে জিরা পানি সঠিকভাবে ব্যবহার করলে তা দ্রুত ওজন কমানোতে সহায়ক হতে পারে। এছাড়াও যদি আপনি এর সাথে নিয়মিত ব্যায়াম এবং সুষম খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করেন তাহলে ওজন কমানোর প্রক্রিয়া আরও দ্রুত ও কার্যকর হবে। জিরা পানি দ্রুত ওজন কমানোর জন্য নিম্নোক্ত উপায়গুলো অনুসরণ করতে পারেন
সকালে খালি পেটে সকালে খালি পেটে জিরা পানি পান করলে এটি আপনার মেটাবলিজম বৃদ্ধি করতে এবং দাহক ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে। ফলে আপনি দিনের শুরুতেই শক্তি ও উদ্যম লাভ করবেন খাবারের আগে খাওয়ার আধা ঘণ্টা আগে জিরা পানি খেলে এটি আপনাকে দীর্ঘক্ষণ তৃপ্ত রাখবে এবং খিদেপ্রবণতা কমিয়ে দেবে। ফলে আপনি কম খাবেন।
লেবুর সাথে মিশিয়ে জিরা পানিতে লেবুর রস যোগ করলে এর পুষ্টিগুণ আরও বৃদ্ধি পাবে। লেবুর অ্যাসিডিটি মেটাবলিজম বাড়াবে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করবে। সপ্তাহে কয়েকবার উপবাস: সপ্তাহে একদিন বা দুইদিন কেবল জিরা পানি পান করে অন্যান্য খাবার না খেলে ওজন হ্রাসে সহায়তা করবে। নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম জিরা পানি পান করার পাশাপাশি নিয়মিত শারীরিক চর্চা করলে ওজন হ্রাসের হার আরও দ্রুত হবে।
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস জিরা পানির সাথে স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খেলে শরীরের চাহিদা পূরণ হবে এবং অপচয়ও হ্রাস পাবে তাই জিরা পানি পান করার পাশাপাশি যদি নিয়মিত ব্যায়াম এবং পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করেন, তাহলে আপনি দ্রুত ও কার্যকরভাবে ওজন কমাতে সক্ষম হবেন।
পেটের চর্বি কমানোর সহজ উপায়
পেটের চর্বি কমানোর জন্য নিম্নোক্ত কিছু সহজ উপায় অনুসরণ করা যেতে পারে ক্যালরি ঘাটতি রাখুন: পেটের চর্বি কমাতে হলে প্রতিদিন কম ক্যালরি গ্রহণ করতে হবে যাতে শরীর দাহিত ক্যালরির চেয়ে কম ক্যালরি গ্রহণ করে। তবে খুব বেশি ক্যালরি কমিয়ে ফেলবেন না।
পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন পুষ্টিশূন্য খাবার পরিহার করে প্রোটিন, ফাইবার এবং অন্যান্য পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ খাবার খান। এগুলো দীর্ঘক্ষণ তৃপ্ত রাখবে এবং চর্বি জমাটবাঁধা হ্রাস করবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন দিনে অন্তত ৮ গ্লাস পানি পান করুন। এটি মেটাবলিজমকে দ্রুত করবে এবং টক্সিন বের করে দেবে।
নিয়মিত শারীরিক চর্চা করুন হেঁটা, জগিং, সাইকেল চালানো, নৃত্য এবং জিম করার মতো এアروবিক এক্সারসাইজ করুন। এছাড়াও চর্বি দাহে সহায়ক হওয়ায় সিটআপ, প্ল্যাংক এবং ক্রানচ করার মতো নিদির্ষ্ট ক্রিয়াকলাপও অন্তর্ভুক্ত করুন। পর্যাপ্ত ঘুম নিন অপর্যাপ্ত ঘুমের কারণে বেশি খিদে পায় এবং মেটাবলিজমের হার কমে যায়। তাই দিনে ৭-৮ ঘন্টা ঘুমানো জরুরী।
দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডে পরিবর্তন আনুন সিঁড়ি বেশি দিয়ে উঠুন, অফিসে বসে না থেকে দাঁড়িয়ে কাজ করুন এবং পদবক্রমা বাড়িয়ে দিন। যোগাসন ও নৈসর্গিক উপায় অনুসরণ করুন যোগাসন, ধ্যান এবং স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও জিরা পানি এবং গ্রীণ টিও সহায়ক হতে পারে। এসব পদ্ধতি নিয়মিত অনুসরণ করলে ধীরে ধীরে আপনার পেটের চর্বি ক্রমশ কমতে থাকবে। তবে ধৈর্য্য ধরে রাখা জরুরি কারণ এটি দীর্ঘস্থায়ী পদ্ধতি।
তলপেটের মেদ কমানোর উপায়
জিরা কিভাবে খেলে দ্রুত ওজন কমে তলপেটের মেদ কমানোর জন্য নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলি অনুসরণ করা যেতে পারে নিয়মিত এয়ারোবিক এক্সারসাইজ: ওয়াকিং, জগিং, সাইক্লিং, ডান্সিং ইত্যাদি নিয়মিত এয়ারোবিক এক্সারসাইজ করা জরুরি। এগুলি শরীরের কোষগুলিকে আক্সিজেন এবং রক্তপ্রবাহ বাড়িয়ে তলপেটের মেদ দাহে সাহায্য করে।
আব এক্সারসাইজ সি-আপস, ব্রাউন সাইড উপস, ব্যাক এক্সটেনশনস, প্ল্যাংকস এবং লেগ রেইজেসের মতো আব ওয়ার্কআউট নিয়মিত করতে হবে। এগুলি তলপেটের পেশীগুলিকে শক্তিশালী করে এবং মেদ দাহে সাহায্য করে। পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ প্রোটিন, পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ শাকসব্জী, ডালসমূহ এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি গ্রহণ করুন। প্রসেসড খাদ্য, চিনি এবং রান্না ঘিসমৃদ্ধ খাবার এড়িয়ে চলুন।
পর্যাপ্ত পানি পান দৈনিক ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন। পানি মেটাবলিজম বাড়ায় এবং প্রাকৃতিকভাবে হজমশক্তিকে উন্নত করে। শারীরিক সচল থাকুন অফিসে দাঁড়িয়ে কাজ করুন, সিঁড়ি দিয়ে উঠুন, পার্কিং থেকে অফিসে হাঁটুন ইত্যাদি করুন।
পর্যাপ্ত ঘুম অন্তত ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন। অপর্যাপ্ত ঘুম শরীরের মেটাবলিজম কমিয়ে দেয়।
স্ট্রেস কমানো যোগ, ধ্যান, নৈসর্গিক প্রশ্রাব এবং নানান ধরণের মনোযোগী গতিবিধি স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম, পুষ্টিকর আহার এবং একটি সচল জীবনধারার সমন্বয় অবশ্যই তলপেটের মেদ দূর করতে সাহায্য করবে। তবে ধৈর্য্য ধরে রাখুন কারণ এটি একটি দীর্ঘস্থায়ী প্রক্রিয়া।
৭ দিনে কিভাবে ওজন কমানো যায়
৭ দিনের মধ্যে ঠিকমতো ওজন কমানো সম্ভব নয়। তবে নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলি অনুসরণ করলে আপনি ৭ দিনের মধ্যে কিছুটা ওজন কমাতে পারবেন ক্যালরি নিয়ন্ত্রণ করুন
- প্রতিদিন ৫০০-১০০০ ক্যালরি কম খান। তবে খুব কম ক্যালরি গ্রহণ ঠিক নয়।
- প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন প্রতিদিন অন্তত ৮ গ্লাস পানি পান করুন। এটি আপনাকে তৃপ্ত রাখবে এবং মেটাবলিজম বাড়াবে।
- প্রোটিন এবং ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন মাংস, ডিম, দই, বাদাম, মটরশুটি, সবুজ শাকসব্জী ইত্যাদি গ্রহণ করুন।
- নিয়মিত শারীরিক চর্চা করুন প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট এয়ারোবিক ব্যায়াম অথবা হাই-ইন্টেনসিটি ইন্টারভাল ট্রেনিং (HIIT) করুন।
- আব এক্সারসাইজ করুন: প্ল্যাংক, ক্রাঞ্চ, সিট-আপ করে তলপেটের পেশী শক্ত করুন।
- কার্ডিও এক্সারসাইজ বাড়ান প্রতিদিন কিছুটা বেশি হাঁটা, ছোটা বা সাইকেল চালানো করুন।
- ঘুমের সময় পর্যাপ্ত রাখুন অন্তত ৭-৮ ঘন্টা ঘুমান। অপর্যাপ্ত ঘুম ওজন বাড়ানোর কারণ হতে পারে।
স্মরণে রাখবেন, ৭ দিনের মধ্যে খুব বেশি ওজন কমানো সম্ভব না। আপনি শুধু ১-৩ কেজি ওজন কমাতে পারবেন। দীর্ঘমেয়াদী ওজন কমানোর জন্য এই অভ্যাসগুলি নিয়মিত চালিয়ে যেতে হবে। শুধু সময়ের প্রয়োজন এবং ধৈর্য্যধারণ করতে হবে।
লেখক এর মন্তব্য
জিরা কিভাবে খেলে দ্রুত ওজন কমে তল পেটের চর্বি কমানোর উপায় আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা। জিরা আমরা তরকারিতে ব্যবহার করে থাকি ব্যবহার করে থাকি কিন্তু আমরা কি জানি এই জিরাই আমাদের কতটা উপকারী ওজন কমানোর জন্য পোষ্টের মধ্যে আমি তুলে ধরেছি। আপনি কিভাবে দ্রুত ওজন কমাবেন জিরা পানি পান করে এবং জিরা দিয়ে কত রকম ভাবে ওজন কমানো যায়। সব রকম তুলে ধরেছি আমার এই পোষ্টের মাঝে আশা করি আপনি আমার এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হবেন আপনি যদি উপকৃত হন তাহলে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিবেন ধন্যবাদ।
বিডি অনলাইন স্মার্ট এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url