কিটো গ্রীন কফি খেয়ে কিভাবে মেদ কমাবেন বিস্তারিত জানুন

কিটো গ্রীন কফি খেয়ে কিভাবে মেদ কমাবেন সেয় সম্পর্কে আজকে আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি ।আমরা অজন কমানর জন্য অনেক কিছু খেয়ে থাকি বেয়াম করে থাকি কিন্তু আমাদের অজন কমে ।

কিটো গ্রীন কফি খেলে কি সত্যিই ওজন কমে


অনেক টাকা খরচ করেছেন মেদ কমানর জন্য কিন্তু সঠিক নিয়ম জানেন না । আমার এই পোস্ট টি পরে জানতে পারবেন কিভাবে কিটো গ্রীন কফি  খেয়ে মেদ কমাবেন ।

পোস্ট সুচিপত্র কিটো গ্রীন কফি খেয়ে কিভাবে মেদ কমাবেন বিস্তারিত জানুন

  • কিটো গ্রীন কপি খেয়ে কিভাবে  মেদ কমাবেন
  • কিটো গ্রীন কফি কিভাবে বানাব
  • কিটো গ্রিন কফি কখন খেতে হয় 
  • কিটো গ্রিন কফির উপকারিতা
  • কিটো গ্রীন কফির দাম কত
  • কিটো গ্রীন কফি কোথায় পাওয়া যায়
  • কিটো গ্রীন কফি খেলে কি সত্যিই ওজন কমে
  • সচারচর প্রশ্ন ও উত্তর
  • লেখক এর মন্তব্য

কিটো গ্রীন কফি খেয়ে কিভাবে আপনি মেদ কমাবেন

কিটো গ্রীন কফি খেয়ে কিভাবে মেদ কমাবেন কিটো ডায়েটে রয়েছে কিছু উপায় যা আপনাকে মেদ কমাতে সাহায্য করবে কিটো ডায়েটে খুব কম কার্বোহাইড্রেট থাকে যাতে শরীর কেটোন উৎপাদন করে এবং এই অবস্থাকে কেটোসিস বলা হয়। এই অবস্থায় শরীর মেদকে জ্বালানী হিসেবে ব্যবহার করে ফলে মেদ কমে।

কিটো ডায়েটে প্রচুর প্রোটিন থাকে যা তৃপ্তি দেয় এবং মাংসপেশী রক্ষায় সাহায্য করে। মাংসপেশী থাকলে মেটাবলিজম বেশি হয়। কিটোতে অনুমোদিত সুস্থ ফ্যাট যেমন- অ্যাভোকাডো, বাদাম, মাছের তেল ইত্যাদি গ্রহণ করুন। এগুলো তৃপ্তি দেয়। কিটোতে প্রচুর পানি পান করলে ডিটক্স প্রক্রিয়া দ্রুত হবে এবং ওজন কমবে।

নিয়মিত ব্যায়াম, বিশেষত ওয়েটলিফটিং করলে মাংসপেশী বাড়বে এবং মেটাবলিজম বেশি হবে।  কিটো ডায়েটের ফলাফল আসতে সময় লাগে। নিয়মিত অনুসরণ করুন এবং ধৈর্য্য ধরুন। সুষম খাদ্য, ভারসাম্য এবং নিয়মিত অনুশীলন করলে কিটো গ্রীণ কপি আপনাকে মেদ কমাতে সাহায্য করবে।

কিটো গ্রীন কফি খেয়ে কফিতে থাকা ক্যাফেইন মেটাবলিজম বাড়িয়ে মেদ পরিপাক প্রক্রিয়াকে দ্রুত করবে। কিটো ডায়েটে থাকা কম-কার্বোহাইড্রেটের সাথে এটি কাজ করবে। গ্রীন কফিতে থাকা ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড মেদের অতিরিক্ত সংগ্রহকে বাধা দেবে এবং মেদ পরিপাকে সাহায্য করবে।গ্রীন কফিতে রয়েছে এন্টিঅক্সিডেন্ট যা হরমোনের অসামঞ্জস্যকে কমিয়ে শরীরের প্রদাহ কমাবে এবং মেদ পরিপাকে সহায়তা করবে। 

কফি খাওয়ার পর তৃপ্তিবোধ বৃদ্ধি পাবে, ফলে কম খাবেন। এটি ক্যালোরি অতিরিক্ত গ্রহণ কমিয়ে মেদ হ্রাস করবে। কিটো ডায়েটে কফি ভালো ফ্যাটের সাথে মিশিয়ে খেলে তা তৃপ্তি দেবে এবং শরীরকে দীর্ঘক্ষণ অনাহারে রাখবে। এতে মেদও কমবে। নিয়মিত ব্যায়াম ও যথেষ্ট ঘুমের সাথে কিটো গ্রীন কফি খেলে মেদ কমানোর প্রক্রিয়াটি আরো দ্রুত হবে। সুতরাং, সতর্কতার সাথে কিটো গ্রীন কফি গ্রহণ করলে এটি কিটো লাইফস্টাইলের অংশ হিসেবে আপনাকে মেদ কমাতে সাহায্য করবে।

কিটো গ্রীন কফি কিভাবে বানাবেন

কিটো গ্রীন কফি কিভাবে বানাবেন আমরা হয়তো কিনে নিয়েছি কিন্তু বানান জানিনা। এমন আমরা অনেকেই আছি সঠিক নিয়মে না বানালে কিন্তু আপনি এটি যেমন তেমন করে খেলে ফলাফল পাবেন না। সেজন্য আপনাকে অবশ্যই সঠিক নিয়মে বানাতে হবে এই কফিটা আপনি কফি বানাতে যা যা করবে।

  • একটি কাপ নিবেন।
  • কাপটিতে এক চামচ কিটো গ্রিন কফি নিবেন।
  • কুসুম কুসুম গরম পানি এক কাপ নিবেন।
  • তারপরে ভালোভাবে মিশ্রণ করবেন।
  • চাইলে আপনি লেবু বা আদা মিসড করতে পারেন।
  • তারপর খেয়ে নিবেন।

ভালো ফলাফল পেতে অবশ্যই আপনি সকালে খালি পেটে খাবেন এবং রাত্রে খাবার খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে খাবেন। গ্রীন কফি খেলে যে আপনার দ্রুত ওজন কমে যাবে বিষয়টা এমন না আপনাকে অবশ্যই ব্যায়াম করতে হব।। ডায়েট করতে হব। চিনি জাতীয় কোন খাবার খাওয়া যাবেনা তাহলে আপনি দ্রুত ফলাফল পাবেন।

কিটো গ্রিন কফি কখন খেতে হয়

কিটো গ্রিন কফি কখন খেতে হয় তা হয়তো আমরা অনেকেই জানি না শুধু খাবার খেলে তো হবেনা নিয়ম মেনে খেতে হবে তাহলেই তো আমাদের দ্রুত মেদ কমে যাবে। কিটো গ্রীন কফি খাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট কোনো সময় নেই। তবে দিনের বিভিন্ন সময়ে খাওয়ার কিছু সুবিধা রয়েছে:

কিটো গ্রীন কফি খেয়ে কিভাবে মেদ কমাবেন বিস্তারিত জানুন


সকালে খাওয়া

কিটো গ্রীন কফি খেয়ে কিভাবে মেদ কমাবেন সকালে খালি পেটে গ্রীন কফি খাওয়া মেটাবলিজমকে উদ্দীপিত করতে সাহায্য করে। এতে মেদ পরিপাকে সহায়তা পাওয়া যায়। সকালের নাস্তার আগে কফি খাওয়া তৃপ্তিবোধ বাড়ায়, ফলে কম খাওয়া হয়।

দুপুরে বিকালে খাওয়া

দুপুরে বা বিকালে কফি খাওয়া একটি বড় খাবারের পর তৃপ্তি ও মেদ পরিপাকে সহায়তা করে।
এছাড়া, দুপুর বা বিকালে খাওয়া মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে এবং শরীরকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে।

রাতে খাওয়া

রাতে খালি পেটে গ্রীন কফি খাওয়া রাতের খাবারের ইচ্ছাকে কমিয়ে দেয়।
এটি গভীর ঘুমের সুযোগ করে দেয় যা মেদ কমাতে সাহায্য করে।

তবে মাত্রাটি নিয়ন্ত্রণ রাখা গুরুত্বপূর্ণ। বেশি পরিমাণে ক্যাফেইন শরীরকে চাপ দিতে পারে। এছাড়া রাতে বেশি কফি খেলে ঘুম ভাঙতে পারে। সুতরাং দিনে ১-২ কাপ গ্রীন কফি খাওয়া উপকারী হতে পারে। নিজের শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী খাওয়ার সময় ঠিক করা ভালো।

কিটো গ্রিন কফির উপকারিতা

কিটো গ্রীন কফি খেয়ে কিভাবে মেদ কমাবেন কিটো গ্রীন কফির বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে মেদ কমানোর ক্ষেত্রে সাহায্য করে গ্রীন কফিতে থাকা ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড মেদের সঞ্চয় কমায় এবং মেদ পরিপাক প্রক্রিয়াকে দ্রুত করে।
  • ক্যাফেইন মেটাবলিজম দ্রুত করে যা মেদ পুড়িয়ে ফেলতে সাহায্য করে।
  • তৃপ্তিবোধ বৃদ্ধি করে ফলে অতিরিক্ত খাওয়া কমে।

এন্টিঅক্সিডেন্টের উৎস
  • গ্রীন কফিতে পরিপূর্ণ পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরের ক্ষতিকর ফ্রি রেডিকেলকে দূর করতে সাহায্য করে।

মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি
  • ক্যাফেইনের কারণে মস্তিষ্কে সক্রিয়তা বৃদ্ধি পায়, ফোকাস এবং মনোযোগ বাড়ে।
  • এন্টিঅক্সিডেন্ট মস্তিষ্কের স্বাভাবিক কাজকর্ম রক্ষায় সাহায্য করে।

 ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক
  • গ্রীন কফির ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
  • এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

গ্রীন কফির এন্টিঅক্সিডেন্ট উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করে।
ফলে হার্ট ডিজিজ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে। সুতরাং কিটো গ্রীন কফি একটি স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। তবে মাত্রাটি নিয়ন্ত্রিত রাখাটা গুরুত্বপূর্ণ।

কিটো গ্রীন কফির দাম কত

কিটো গ্রীন কফির দাম বাজারে প্রস্তুতকারক কোম্পানি ও ব্র্যান্ডের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। তবে সাধারণভাবে বাংলাদেশের বাজারে কিটো গ্রীন কফির দাম নিম্নরূপ

গুঁড়া চা বেগ আকারে

100-200 গ্রামের প্যাকেট 300-500 টাকা
250-500 গ্রামের প্যাকেট 600-1000 টাকা

ক্যাপসুল আকারে
 
30-60 ক্যাপসুলের প্যাক: 500-800 টাকা 

তরল রেডিমেড গ্রীন কফি

500মল-1লিটার বোতল: 400-800 টাকা

 সমন্বিত প্যাকেজ

গ্রীন কফি গুঁড়া/চা বেগ + ওজন নিয়ন্ত্রণকারী অন্যান্য সামগ্রী: 1000-2000+ টাকা

উল্লেখ্য, এই দাম প্রকৃত মূল্যের সাথে পার্থক্য থাকতে পারে। পাইকারি দোকান বা অনলাইন থেকে যে কোন ব্র্যান্ডের জন্য খুচরা মূল্য হতে পারে বেশি। এছাড়াও গুণগত মান এবং সরবরাহের পরিমাণ অনুযায়ী দাম পরিবর্তিত হয়।

কিটো গ্রীন কফি অর্ডার করার আগে বাজার খুঁজে দেখা উচিত এবং পছন্দের ব্র্যান্ড এবং মানের উপর নির্ভর করে মূল্য বিবেচনা করা উচিত।

কিটো গ্রীন কফি কোথায় পাওয়া যায়

কিটো গ্রীন কফি বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে পাওয়া যাবে। নিচে কিছু জায়গার তালিকা দেওয়া হলঃ

অনলাইন সরবরাহকারীদের কাছ থেকে

ফুডপান্ডা, চালদাল, বাংলাদেশের গ্রোসারি অ্যাপ্স/ওয়েবসাইট গুলোতে কিটো গ্রীন কফি পাওয়া যায়।
অ্যামাজন, ইকমার্স ওয়েবসাইট গুলো থেকেও বিভিন্ন ব্র্যান্ডের গ্রীন কফি পাওয়া যায়।

সুপার শপ/গ্রোসারী স্টোর

ঢাকার স্ওগার্ট, শাহবাগ, গুলশান এলাকার বড় সুপার শপগুলোতে কিটো উপকরণ সহ গ্রীন কফি পাওয়া যায়।
চট্টগ্রামের জিএসএ, আর্থেকসপ্রেস এলাকার বড় সুপার শপগুলোতেও মিলতে পারে। 

হেলদি অর্গানিক দোকান

ঢাকার বনানী, বাড্ডা, গুলশান এলাকার অর্গানিক/হেলথ ফুড দোকানগুলোতে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের গ্রীন কফি পাওয়া যায়।
সিলেটের শাহী বাজার, চট্টগ্রামের কাঠাল বাজারে কিটো উপকরণ পাওয়া যেতে পারে।

হোম্যোপ্যাথি দোকান

বিভিন্ন হোম্যোপ্যাথি দোকানে গ্রীন কফি পাওয়া যায়। এগুলো প্রায়শই হাইপার/সুপারমার্কেটের পাশে থাকে। তাই দোকান, অনলাইন বা কোন মেলায় গিয়ে আপনার পছন্দের গ্রীন কফি সনাক্ত করে কিনতে পারেন।

কিটো গ্রীন কফি খেলে কি সত্যিই ওজন কমে

কিটো গ্রীন কফি খেয়ে কিভাবে মেদ কমাবেন হ্যাঁ, কিটো গ্রীন কফি খেলে সত্যিই ওজন কমানোর সম্ভাবনা রয়েছে। তবে শুধুমাত্র গ্রীন কফি খেয়েই ওজন কমবে না, এর সাথে একটি সুষম খাদ্যাভ্যাস এবং নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম অবলম্বন করতে হবে। 
  • ক্যাফেইন উপস্থিতি: গ্রীন কফিতে উপস্থিত ক্যাফেইন মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে এবং শরীরকে বেশি ক্যালোরি পুড়িয়ে ফেলতে সাহায্য করে।
  • ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড: এটি একটি প্রাকৃতিক এন্টিঅক্সিডেন্ট যা মেদ সঞ্চয় কমায় এবং মেদ পরিপাকে সহায়তা করে।
  • তৃপ্তিবোধ বৃদ্ধি: কফি তৃপ্তিবোধ বৃদ্ধি করে ফলে কম খাওয়া হয়, যা ক্যালোরি নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।
  • ঝরঝরে মেটাবলিজম: গ্রীন কফির ক্যাফেইন শরীরের মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয় যা ওজন কমাতে সহায়ক।
কিটো গ্রীন কফি খেলে কি সত্যিই ওজন কমে


তবে কেবলমাত্র গ্রীন কফি খেয়েই ওজন কমবে না। এর সাথে কম কার্বোহাইড্রেট, উচ্চ প্রোটিন এবং সুস্থ ফ্যাট সমৃদ্ধ খাদ্যাভ্যাস গ্রহণ করতে হবে। একইসাথে নিয়মিত শারীরচর্চা এবং পর্যাপ্ত ঘুমের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ফলাফল পাওয়া সম্ভব। গ্রীন কফি শুধু সহায়ক হিসাবে কাজ করবে। সুতরাং সঠিক খাদ্য, নিয়মিত শারীরচর্চা এবং গ্রীন কফির সমন্বয়ে ওজন কমানো সম্ভব। তবে অনেকের জন্য এর গতি ধীর হতে পারে। ধৈর্য ধরে নিয়মিত অনুসরণ করলেই উপকার পাওয়া যাবে।

সচারচর প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্নঃ কিটো গ্রীন কফি খেলে কি পেট ব্যথা হয়?
 
উত্তরঃ কিটো গ্রিন কফি খেলে কি পেট ব্যথা হয় সে সম্বন্ধে আমরা হয়তো জানি না ভয়ের কোন কারণ নেই এই কফি টি খেলে সব সময় পেট ব্যথা হবে না কিন্তু কফিটা খেলে আমাদের লুজ মোশন হবে যেমন 6 থেকে 7 বার পাতলা পায়খানা হবে এবং প্রতিবার এমন হওয়ার আগে পেট ব্যথা করবে কারণ আমাদের পায়খানার সাথেই শরীরের চর্বি  বের হয়ে যাবে।

প্রশ্নঃ  কিটো গ্রীন কফি দিনে কয়বার খেতে হবে?

উত্তরঃ কিটো গ্রীন কফি দিনে দুইবার খেতে হবে সকালে বাসি পেটে খাবার৩০ মিনিট আগে। এবং রাতে খাবার.৩০ মিনিট আগে খেতে হবে তারপরে খাবার খেতে হবে।

প্রশ্নঃ কিটো গ্রিন কফি কাদের খাওয়া উচিত নয়?

উত্তরঃ কিটো গ্রীন কফি গর্ভবতী মহিলাদের খাওয়া উচিত নয়। এবং ১৫ বছরের নিচে কেউ খাবেন না।

প্রশ্নঃ গ্রিনটি নাকি কিটো গ্রীন কফি কোনটি শরীরে ফ্যাট ব্রান করে?

উত্তরঃ কিটো গ্রীন কফি।

লেখকের মন্তব্য

কিটো গ্রীন কফি খেয়ে কিভাবে মেদ কমাবেন বিস্তারিত জানুন আমার এই পোস্টটি পড়ে জানতে পারবেন কিভাবে আপনি দ্রুত ওজন কমাবেন । কিটো গ্রীন কফি খেয়ে কিটো গ্রীন কপি কত রকম ভাবে খেয়ে আপনি আপনার ওজন কমাবেন সেই সম্পর্কে আপনাদের মাঝে আমি তুলে ধরেছি। আসলেই মোটা শরীর নিয়ে আমরা কত টাই না চিন্তিত কিন্তু আমরা কি জানি কোনটা খেলে আমাদের দ্রুত ওজন কমবে বা কিভাবে আমার এই পোস্টটিতে সম্পূর্ণ তুলে ধরেছি। আশা করছি আপনি একটা ভালো ফলাফল পাবেন আপনি যদি আমার এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হন ।তাহলে আপনি আপনার বন্ধুর মাঝে শেয়ার করে দিবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বিডি অনলাইন স্মার্ট এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url