মাথা ভারী হলে করণীয় কি আমরা মাথা ভারী হলেই ওষুধ খাই বা অনেক কিছু করে থাকি ।
কিন্তু আমরা সঠিক পদ্ধতিটা জানিনা যে কোন কাজটা করলে আমাদের মাথা ভারি লাগা
দ্রুত কমে যাবে আসুন জেনে নিই মাথা ভারী লাগার কারণ কি।
মাথা ব্যথা হলে আমাদের আর কোন কিছুই ভালো লাগেনা কোন কাজ করতে ভালো লাগে না মন
ঠিক থাকে না । অসহ্য যন্ত্রণা মাথায় আমরা একদমই সহ্য করতে পারি না আসুন
জেনে নেই কিভাবে আপনি মাথা ব্যথা ভালো করবেন । আপনি আমারে আর্টিকেলটা করলে জানতে
পারবেন কিভাবে আপনার মাথা ব্যথা দ্রুত ভালো হয়ে যাবে এবং ভারী লাগা কমে যাবে।
পোস্ট সূচিপত্র মাথা ভারী হলে করণীয় - মাথা ভারী লাগার কারণ
মাথা ভারী হওয়া একটি খুবই সাধারণ সমস্যা যা নানা কারণে হতে পারে। এই অসুস্থতা
মোকাবেলায় কিছু পরামর্শ নিম্নরূপ পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল পানীয়, যেমন পানি বা
শাক-সবজির রস পান করুন। মাথা ভারীর একটি প্রধান কারণ হল শরীরে পানির ঘাটতি।
বিশ্রাম নিন মাথা ভারী হলে চলাফেরা কমিয়ে দিন এবং বিশ্রাম নিন। পর্যাপ্ত ঘুম
অনেক সময় মাথা ভারী দূর করতে সাহায্য করে।
খাবার গ্রহণ করুন ধীরে ধীরে অল্প পরিমাণে কম তেল ও লবণযুক্ত খাবার গ্রহণ করুন।
অনাহারে মাথা ভারী হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। শীতল স্নান গ্রহণ করুন শীতল স্নান
মাথা ভারীর উপশম ঘটাতে পারে। আপনি মাথায় শীতল পানিও ঢেলে দিতে পারেন।
মসৃণ পানীয় গ্রহণ করুন কোমল পানীয় যেমন চা বা অন্যান্য নিরামিষ দ্রব্য গ্রহণ
করতে পারেন। মালিশ করুন মাথা ও ঘাড়ের মালিশ করলে রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পায় এবং
মাথা ভারী কমে আসে। যদি মাথা ভারী অনেকদিন থেকে থাকে এবং উপরোক্ত পদ্ধতিগুলো
কাজ না করে, তাহলে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
মাথা ভারী লাগার কারণ
মাথা ভারী লাগার বিভিন্ন কারণ রয়েছে। নিম্নলিখিত কারণগুলো মাথা ভারী লাগার
প্রধান কারণ হিসাবে বিবেচিত হয় হাইড্রেশন পানির অভাব শরীরে পর্যাপ্ত পানি না
থাকলে মাথা ভারী লাগতে পারে। পানি অভাবজনিত কারণে মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ কমে
যায়। অ্যানেমিয়া/রক্তহীনতা রক্তহীনতায় মস্তিষ্কে অক্সিজেনের অভাব হয় যা
মাথা ভারী লাগার কারণ হতে পারে।
শারীরিক পরিশ্রম খাবার ছাড়া অধিক সময় কাটানো পরিশ্রম বা খাবার না খেয়ে থাকলে
শরীর ক্ষীণ হয়ে পড়ে যা মাথা ভারী লাগাতে পারে। মাইগ্রেন টেনশনযুক্ত মাথাব্যথা
মাইগ্রেন এবং টেনশনজনিত মাথাব্যথায় মাথা ভারী এবং চাপযুক্ত লাগতে পারে।
সর্দি-কাশি/আলার্জি সর্দি-কাশি বা আলার্জির কারণে নাক বন্ধ হয়ে গেলে মাথা ভারী
লাগতে পারে।
হরমোনাল পরিবর্ত মাসিক বা গর্ভাবস্থায় হরমোনাল পরিবর্তনের কারণে মাথা ভারী
লাগতে পারে। ঘুম অভাব পর্যাপ্ত ঘুম না হলে শরীর এবং মস্তিষ্ক ক্লান্ত হয়ে পড়ে
যা মাথা ভারীর কারণ হতে পারে। মানসিক চাপ উদ্বেগ মানসিক চাপ বা উদ্বেগের কারণেও
মাথা ভারী লাগতে পারে। যদি কোন গুরুতর সমস্যা না থাকে তবে বিশ্রাম, পর্যাপ্ত
পানি পান এবং সুষম খাদ্যাভ্যাস নিয়ে এই সমস্যা দূর করা সম্ভব। অন্যথায়
চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
ঘন ঘন মাথা ব্যথার কারণ কি
মাথা ভারী হলে করণীয় ঘন ঘন মাথাব্যথা হওয়ার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে।
নিম্নলিখিত কারণগুলো ঘন মাথাব্যথার প্রধান কারণ হিসেবে বিবেচিত হয় মাইগ্রেন
মাইগ্রেন একটি ধরণের মাথাব্যথা যা ঘন ঘন আসতে পারে। এর কারণ হতে পারে হরমোনাল
পরিবর্তন, খাদ্যাভ্যাস, চাপ ইত্যাদি। টেনশন হেডএক মানসিক চাপ বেশি মানসিক চাপ বা
টেনশনের কারণে ঘন ঘন মাথাব্যথা হতে পারে।
সাইনাস সমস্যা/আলার্জি সাইনাসাইটিস বা নাক এবং সাইনাসের আলার্জি অনেকসময়
দীর্ঘস্থায়ী মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। অ্যানেমিয়া/রক্তহীনতা: রক্তহীনতার কারণে
মস্তিষ্কে অক্সিজেনের অভাব হয়, যা ঘন মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। জলাতঙ্কের
সমস্যা: দীর্ঘস্থায়ী জলাতঙ্ক ঘন মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। হরমোনাল পরিবর্তন
রজঃনিবৃত্তি বা গর্ভাবস্থায় হরমোনাল বদল ঘন মাথাব্যথার কারণ হতে পারে। ঘুমের
সমস্যা অপর্যাপ্ত ঘুম বা অনিয়মিত ঘুমের ফলে মাথাব্যথার সমস্যা আসতে
পারে।
খাদ্যাভ্যাস অস্বাস্থ্যকর খাদ্য বা খাবারের প্রতিকূল প্রভাব ঘন মাথাব্যথার কারণ
হতে পারে। যদি ঘন ঘন মাথাব্যথার সমস্যা থাকে, তাহলে চিকিত্সকের পরামর্শ এবং সঠিক
চিকিত্সা গ্রহণ করা প্রয়োজন। কারণ সনাক্ত করে সেভাবে চিকিত্সা নেওয়া উচিত।
মাথায় ভারী কমানোর ঘরোয়া উপায়
মাথা ভারী হলে নিম্নলিখিত কিছু ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে পর্যাপ্ত পানি
পান করুন শরীরের হাইড্রেশন বজায় রাখতে প্রচুর পরিমাণ পানি পান করা জরুরি। এটি
মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ বাড়িয়ে মাথা ভারী কমাতে সাহায্য করে। বিশ্রাম নিন মাথা
ভারী হলে বিশ্রাম নেওয়া উচিত। শরীর ও মনকে নিয়ে বিশ্রাম নিন এবং আরামদায়ক কিছু
করুন যেমন গরম স্নান গ্রহণ করা।
মসৃণ পানীয় গ্রহণ করুন একাপ গরম চা, কফি বা অন্য কোন নিরামিষ দ্রব্য পান করুন।
এগুলোতে থাকা ক্যাফেইন মাথা ভারী কমাতে সহায়তা করে। মাথায় শীতল বস্তু স্পর্শ
করান মাথায় বরফ বা শীতল পানির থলি রাখুন। এটি মাথা ভারী কমাতে সাহায্য করবে।
মালিশ করুন মাথা, ঘাড় এবং কাঁধের মালিশ করুন। এটি রক্তপ্রবাহ বাড়িয়ে মাথা ভারী
কমাতে সহায়ক।
যোগাসন করুন শ্বাসপ্রশ্বাস এবং ধ্যান নিয়ন্ত্রিত করার জন্য কিছু যোগাসন করুন
যেমন- পদ্মাসন বা সুখাসন। শক্তিশালী মসলাযুক্ত চা পান করুন অদরকা, লঙ্কা,
দারুচিনি ইত্যাদি মশলাযুক্ত গরম চা পান করলে সহজেই মাথা ভারী কমবে। যদি এসব
পদ্ধতি অবলম্বন করেও মাথা ভারী না কমে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
মাথা ব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথা ভারী হলে করণীয় মাথাব্যথার বিভিন্ন কারণ এবং তার প্রতিকার নিম্নরূপ
টেনশন মানসিক চাপ চাকরি, পড়াশুনা বা পারিবারিক সমস্যার কারণে মানসিক চাপ
মাথাব্যথার একটি প্রধান কারণ।
অ্যানেমিয়া/রক্তহীনতা: রক্তাল্পতার কারণে মস্তিষ্কে অক্সিজেনের ঘাটতি হয়
যা মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।
জলাতংক: জলাতংকের সমস্যায় মাথায় চাপ পড়ে এবং ব্যথা হয়।
সাইনাসাইটিস: সাইনাস অঞ্চলে প্রদাহ হলে মাথায় চাপ অনুভূত হয়।
মাইগ্রেন: হরমোনাল পরিবর্তন অথবা অন্যান্য কারণে মাইগ্রেন মাথাব্যথা হতে
পারে।
আঘাত: মাথায় আঘাত লাগলে মাথাব্যথা হওয়া স্বাভাবিক।
অসুষম খাদ্যাভ্যাস: বেশি তেল/লবণ যুক্ত খাবার এবং পর্যাপ্ত পানি না
খাওয়ায় মাথাব্যথা হতে পারে।
ঘুমের অভাব: অধিক সময় ঘুমের অভাব থাকলে মাথাব্যথা হতে পারে।
প্রতিকার:
১. বিশ্রাম নিন এবং পর্যাপ্ত ঘুম নিন।
২. প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন এবং হাইড্রেটেড থাকুন।
৩. মাথা মালিশ করুন।
৪. নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
৫. ভাল খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন এবং প্রচুর ফল ও শাকসবজি খান।
৬. মানসিক চাপ কমান এবং নিয়মিত যোগাভ্যাস করুন।
৭. প্রয়োজনে পেইনকিলার খাওয়া যেতে পারে।
৮. অবিরাম মাথাব্যথা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
মাথাব্যথা প্রায়শই শরীরের কোনো গুরুতর সমস্যার লক্ষণ নাও হতে পারে। তাই
নিয়মিত মাথাব্যথা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নেওয়া উচিত।
মাথার ডান পাশে ব্যথার কারণ কি
মাথার ডান পাশে ব্যথার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। কিছু সাধারণ কারণ নিম্নরূপ
মাইগ্রেন মাইগ্রেনের লক্ষণ হিসেবে অনেক সময় মাথার এক পাশে তীব্র ব্যথা হয়।
অনেকে মাইগ্রেন মাথাব্যথার অনুভূতি পান মাথার ডান পাশে। টেনশন হেডএক মানসিক চাপ
বা টেনশনের কারণে মাথার ডান পাশে ব্যথা হতে পারে। অনেক সময় পেশীতে টানা থাকে
যা মাথাব্যথার কারণ হয়।
সাইনাসাইটিস সাইনাস অঞ্চলে সংক্রমণের কারণে মাথার ডান পাশে ব্যথা হতে পারে।
এক্ষেত্রে নাকের কোথাও জ্বালা ও বন্ধ থাকা লক্ষ্য করা যায়। জলাতঙ্ক মস্তিষ্কে
জলাতঙ্ক সৃষ্টি হলে মাথার ডান বা বাম দিকে ব্যথা হতে পারে। নিউরালজিয়া মাথার
ডান পাশের নার্ভে সমস্যা থাকলে এরকম ব্যথা হতে পারে, যাকে নিউরালজিয়া বলা
হয়।
টিউমার মস্তিষ্কে টিউমার বা কোন অসাধারণ সৃষ্টি হলে মাথার ডান পাশে ব্যথা হতে
পারে। তবে এটি একটি অপরিহার্য লক্ষণ নয়। মাথার ডান পাশের ব্যথা প্রকৃতির দিক
থেকে সাময়িক এবং ক্ষণস্থায়ী হলেও অনেক সময় এর পেছনে গুরুতর কোনো কারণ থাকতে
পারে। তাই দীর্ঘস্থায়ী ও অসহনীয় ব্যথার ক্ষেত্রে চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া
উচিত।
মাথার পেছনে ব্যাথার কারণ কি
মাথার পেছন দিকে ব্যথার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। কিছু সাধারণ কারণ নিম্নরূপ
নাক এবং গালবিলের প্রদাহ (সাইনাসাইটিস) সাইনাস অঞ্চলের সংক্রমণ মাথার পেছন দিকে
ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে। ঘাড়ের পেশীর টানা (নেক টেনশন) ঘাড়ের পেশীর টানা ও
শক্ততার কারণে মাথার পিছনে ব্যথা হতে পারে। মাইগ্রেন মাইগ্রেন ধরণের
মাথাব্যথায় মাথার পেছন দিকেও ব্যথা হতে পারে।
টেনশন হেডএক মানসিক চাপ বা টেনশনের কারণে মাথার পেছন দিকে ব্যথা হতে পারে। আঘাত
মাথার পেছন দিকে আঘাত লাগলে সেখানে ব্যথা হওয়া স্বাভাবিক। জলাতংক মস্তিষ্কে
জলাতংক সৃষ্টি হলে মাথার পেছন দিকে ব্যথা হতে পারে। অক্সিজেন সমস্যা রক্তের
মধ্যে অক্সিজেনের অভাবের কারণেও মাথার পিছনে ব্যথা হতে পারে। খারাপ বসার স্থিতি
দীর্ঘক্ষণ খারাপ বসার স্থিতিতে থাকলেও মাথার পেছনে ব্যথা সৃষ্টি হতে পারে।
যদি ব্যথা অস্থায়ী এবং সামান্য হয়, তবে বিশ্রাম, বিশেষ ধরণের ওষুধ এবং
ব্যায়ামাদি দ্বারা এটি প্রশমিত করা যায়। তবে যদি দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং
অসহনীয় ব্যথা হয়, তাহলে চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে হবে। কারণ মাথার পেছনের
ব্যথা কোনো গুরুতর সমস্যারও লক্ষণ হতে পারে।
মাথার তালুতে ব্যথা হলে করণীয়
মাথা ভারী হলে করণীয় মাথার তালুতে ব্যথা হলে নিম্নলিখিত কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ
করা যেতে পারে বিশ্রাম নিন মাথার তালুতে ব্যথা হলে যতটা সম্ভব বিশ্রাম নিন।
বিশ্রামে থাকলে পেশীচাপ কমে এবং রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পায়, যা ব্যথা প্রশমিত করতে
সাহায্য করে। গরম/ঠাণ্ডা কমপ্রেস করুন গরম অথবা ঠাণ্ডা কমপ্রেস করলে রক্তপ্রবাহ
বৃদ্ধি পাওয়ায় ব্যথা কমতে পারে। তবে ব্যথার ধরণ অনুযায়ী গরম নাকি ঠাণ্ডা
করবেন তা বাছাই করতে হবে।
মালিশ করুন মাথার তালুতে হালকা মালিশ করুন। এতে রক্তপ্রবাহ বাড়বে এবং পেশীর
টানাপোড়েন কমবে। ওষুধ গ্রহণ করুন অ্যানালজেসিক ওষুধ যেমন- ইবুপ্রোফেন বা
পারাসিটামল গ্রহণ করে ব্যথা কমানো যায়। তবে চিকিত্সকের পরামর্শ অনুসরণ করা
উচিত। স্ট্রেচিং করুন ঘাড়ের হালকা স্ট্রেচিং এবং শরীর চালনা করুন। এতে পেশী
শিথিল হবে এবং রক্তপ্রবাহ বাড়বে। বিশ্রাম নিন এবং পর্যাপ্ত পানি পান করুন
পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং পর্যাপ্ত পানি পান করলে শরীর হাইড্রেটেড থাকবে এবং ব্যথা
কমবে।
অনুশীলন করুন শান্তভাবে নিঃশ্বাস ছাড়ার অনুশীলন বা যোগাসন করলে মানসিক চাপ
কমবে এবং ব্যথা প্রশমিত হতে পারে। ব্যথা দীর্ঘস্থায়ী হয় বা প্রকট গুরুতর হয়,
তাহলে অবশ্যই চিকিত্সকের পরামর্শ নিতে হবে কারণ এটি গুরুতর কোনো সমস্যারও লক্ষণ
হতে পারে।
লেখক এর মন্তব্য
মাথা ভারী হলে করণীয় ও মাথা ভারি লাগার কারণ কি সেটা আমরা হয়তো জানি না আবার
হয়তো অনেকেই জেনে থাকি কিন্তু সেটাকে ঠিক করার সঠিক নিয়ম জানতাম না। আমার এই
পোস্টটি করলে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে ব্যথা ও মাথার ভারী লাগার দূর করা যায়
অতি সহজেই। আপনি আমার এই পোস্টে করে জানতে পারবেন কত রকম ভাবে মাথাব্যথা ভালো
করা যায় । ঘরো উপায়েও মাথাব্যথা ভালো করা যায় আশা করছি আপনার আমার এই
পোস্টটি পড়ে ভালো লাগলে বা উপকৃত হলে আপনি আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে
দিবেন ধন্যবাদ।
বিডি অনলাইন স্মার্ট এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url